বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:শ্রীকৃষ্ণসংহিতা.pdf/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপসংহার। ఏసిvరి বুদ্ধিমানের কার্ষ্য নয়। অতএব হে স্বদেশহিতৈষি মহাত্মাগণ ! আপনার সমবেত হইয়া আপনাদের পূর্বপুরুষদিগের । নির্দোষ ব্যবস্থা সকলকে নিৰ্ম্মল করতঃ প্রচলিত করুন। আর বিদেশীয় লোকের অন্যায় পরামর্শক্রমে স্বদেশের সদ্বিধি লোপ কবিতে যত্ন পাইবেন না। র্যাহারা ব্ৰহ্মা, মনু, দক্ষ, মরীচি, পরাশর, ব্যাস, জনক, ভীষ্ম, ভরদ্বাজ প্রভূতি মহানুভবগণের কীৰ্ত্তিসন্ততি স্বরূপ এই ভারতভূমিতে বর্তমান আছেন, তাহারা কি নবীন জাতি নিচয়ের নিকট সাংসারিক ব্যবস্থা শিক্ষা করিবেন ? অহো ! লজ্জা রাখিবার স্থান দেখি না ! বৰ্ণাশ্রম-ব্যবস্থা নির্দেশষরূপে পুনঃপ্রচলিত হইলে ভারতের সকল প্রকার উন্নতিই হইতে পরিবে, ইহা আমার বলা বাহুল্য। ঈশ্বরভাবমিশ্রিত কৰ্ম্মানুষ্ঠান দ্বারা সকলেই আত্মার ক্রমোন্নতি সাধন , করিবেন, ইহাই বর্ণাশ্রমধৰ্ম্মের একমাত্র উদ্দেশ্য । এবম্বিধ বর্ণাশ্রম-নির্দিষ্ট কৰ্ম্মানুষ্ঠান করিয়া মানববৃন্দ ক্রমশঃ পরমার্থ লাভ করিতে পারেন। এজন্য কৰ্ম্মবাদী পণ্ডিতেরা অভিধেয় বিচারে কৰ্ম্মকেই প্রয়োজনসিদ্ধির একমাত্র উপায় বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন । কৰ্ম্ম ব্যতীত বদ্ধজীব ক্ষণকালও থাকিতে পারে না । নিতান্তপক্ষে শরীরনিৰ্বাহরূপ কৰ্ম্ম না করিলে জীবন থাকে না । জীবন না থাকিলে কোনক্রমেই প্রয়োজনসিদ্ধির উপায় অবলম্বিত হয় না। অতএব কৰ্ম্ম অপরিত্যজ্য । যখন কৰ্ম্ম ব্যতীত থাকা যায় না, তখন স্বীকৃত কৰ্ম্ম সকলে পারমেশ্বরী अ