प्रशंभ यश ! ¢४ य | 33& মস্তক সকল ভূমিতে পতিত হইয়াছিল ; (আপনি সেই আমার ইষ্টদেব রঘুনাথ ) মহারাজ ! ঋক্ষরাজ জাম্ববান এইপ্রকারে বিজ্ঞান অবগত হইলে, ভগবানু দেবকীনন্দন পদ্মাক্ষ অচ্যুত মঙ্গলকর হস্ত দ্বারা ভক্তকে স্পর্শ করিয়া পরম কৃপাপূর্বক মেঘগম্ভীর শব্দে কহিলেন, হে ঋক্ষরাজ ! মণির নিমিত্ত আমি এই স্থানে বিলমধ্যে আগমন করিলাম ; এই মণি দ্বারা অামি আমার মিথ্যা কলঙ্ক ক্ষালন করিব।” এই কথা শুনিয়া জাম্ববান সন্তুষ্ট হইয়া পূজার নিমিত্ত খ্ৰীকৃষ্ণকে মণির সহিত আপনার দুহিতা জাম্ববতীকে সমপণ করিলেন । (এ দিকে) প্রজা সকল বিলপ্রবিষ্ট খ্ৰীকৃষ্ণকে বহির্গত হইতে ন দেখিয়া দ্বাদশ দিবস অপেক্ষা করত দুঃখিত হইয় আপনাদিগের নগরে প্রত্যাগমন করিল। খ্ৰীকৃষ্ণ বিল হইতে নিৰ্গত হন নাই, ( এই কথা ) শ্রবণ করিয়া দেবী দেবকী ও রুক্মিণী, এবং বস্তুদেব, সুহৃদ্ধ ও জ্ঞাতিগণ, শোক করিতে লাগিলেন । দ্বারকাবাসী সকল সত্রাজিৎকে অভিশাপ করত দুঃখিত হইয়া শ্ৰীকৃষ্ণপ্রাপ্তির নিমিত্ত চন্দ্রভাগানায়ী দুর্গার নিকট উপস্থিত হইল। তাহারা পূজা করিলে পর, দেবী যেমন তাহাদিগকে আশীৰ্ব্বাদ করিলেন, অমনি সেই আশীৰ্ব্বাদের সঙ্গে - সঙ্গেই হরি, কাৰ্য্য সাধন করত, পত্নীর সহিত উপস্থিত হইয়t তাহাদিগের আনন্দ উৎপাদন করিলেন। পুনরাগত মৃত ব্যক্তির ন্যায়, গলদেশে মণিধারী সস্ত্রীক হৃষীকেশকে প্রাপ্ত হইয়া মকলেরই মহা উৎসব জন্মিল। অনন্তর ভগবান সভার মধ্যে রাজাদিগের সমক্ষে সত্রা 88
