শ্ৰীশ্ৰীগৌরসুন্দর لموا8 কান্তাপ্রেমের উৎকৃষ্টতা অপরিহাৰ্য্যা। কৃষ্ণ প্ৰাপ্তির সাধন বহুবিধ, অতএব সাধনানুসারে কৃষ্ণ প্ৰাপ্তির তারতম্য ও বহুবিধ। র্যাহার যে ভাবে নিষ্ঠ, তাহার সেই ভাবকে সর্বাপেক্ষা শ্ৰেষ্ঠ বুলিয়াই বোধ হয়। কিন্তু নিরপ্লেক্ষ হইয়া বিচার করিলে, ভাবসকলের তারতম্য স্বীকার না করিয়া পারা যায় না । তদনুসারে গুরুবৰ্গ পিতা মাতা ও ধাত্রী এবং সখা বর্গ সুহৃৎ, সখা, প্ৰিয়সখা ও প্ৰিয়নৰ্ম্মসখাভেদে বহুবিধ । পূৰ্বোক্ত নিত্যসিদ্ধ সখিবর্গ, পিতৃবর্গ ও কান্তবর্গের অখিলারসামৃতমূৰ্ত্তি— শ্ৰীকৃষ্ণে যে সখ্য, বাৎসল্য ও মধুৱাখ্য নিতাসিদ্ধভাবানুগতিসম্বন্ধ আছে সেই ভাবানুগতিসম্বন্ধবিশেষে লুব্ধ সাধকের ভাবানুগতিসম্বন্ধবিন্যাসসহকারে শ্ৰীকৃষ্ণে ভক্ত্যনুশীলনকে “সম্বন্ধানুগাভক্তি বলে । শ্ৰীকৃষ্ণের প্রতি নিত্যসিদ্ধ পরিবারের যে সম্বন্ধাভিমান তাহা দ্বিবিধাকারে অনুষ্ঠিত হইতে পারে। একটি অভিন্নাকারে ও অপরটি স্বতন্ত্রাকারে । তন্মধ্যে প্রথমটি অর্থাৎ আমি নিত্যসিদ্ধ সুবলাদি সখা বা আমি শ্ৰীনন্দিাদি পিতা অথবা আমি শ্ৰীললিতাদি কান্ত BBB DBDDuDDBD DBDDDBBBDBDD DBDD DS S SDDuDuD BDBDDD DBBB জীবের পক্ষে অত্যন্ত অনুচিত। তাহার কারণ নিত্যসিদ্ধপরিজন ও শ্ৰীভগবান অভিন্নতত্ত্ব । তঁহারা নিত্যলীলাৰ্থ ভিন্নাকারে অবভিাত হন। মাত্র । অতএব যেমন ‘আমি ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ' ইত্যাদিরূপ চিন্তন “অহংগ্ৰহোপাসনা’ বলিয়া ভক্তির প্রতিবন্ধক ও অনর্থকর, তদ্রুপ ‘আমি নিত্যসুিদ্ধ সুবলসখা বা ললিতাসখি’ ইত্যাদিরূপ মনন ও অহংগ্ৰহোপাসনা বলিয়া ভক্তির প্রতিবন্ধকও মহানৰ্থজনক । অতএব সাধক জীবের পক্ষে পূর্বোক্তরূপে মনন সৰ্ব্বথা ভক্তিশাস্ত্রবিরূদ্ধ বলিয়া পরিত্যাজ্য। কিন্তু আমি সুবলাদি নিত্যসিদ্ধসখার অনুগত একটী সখা বা আমি ললিতাদি ব্ৰজদেবীগণের অনুগত একটী সখী এইরূপ ভাবানুগতিসম্বন্ধবিশেষের প্রাপক স্বতন্ত্রাভিমানকে তত্তদাভাবাদিলাভের উপায়রূপে শাস্ত্রে নির্দেশ করিয়াছেন। সিদ্ধান্তবীজভূত ভক্তিরাসামৃতোক্ত শ্লোকদ্বয় এস্থলে উদ্ধত হইল । “যা সম্বন্ধানুগাভক্তিঃ প্রোচ্যতে সাড়রাত্মনি । যা পিতৃত্বাদিসম্বন্ধমাননারোপণাত্মিক ৷ লুৰূৈর্বাৎসল্যাসখ্যাদৌ ভক্তি; কাৰ্য্যাত্ৰ সাধকৈঃ। डकलश्दगांौनi९ डांद5टिडमृद्ध ? ॥ डडिशन। शू।२।५७० সম্বন্ধানুগাভক্তি যে শাস্ত্রী লুমোদিত তদ্বিষয়ে শাস্ত্রীয় প্রমাণ নিম্নে প্ৰদৰ্শিত হইল। 'cषषांमश्र ठिंब्र ड्यू ट्रउ*5, সখা গুরুঃ সুহৃদো দৈবমিষ্টম ৷ ভা, ৩৷৷২৫৷৷৩৮৷৷ কপিলদেব বলিলেন হে দেবি । আমি যাহাঁদের প্রিয়, পরমাত্মা, পুত্ৰ, সখা, গুরু, সুহৃদ ও ইষ্টদেব, অর্থাৎ এইরূপ সম্বন্ধ রূপাভক্তি যাহাদের বিদ্যমান, সেই মদ্ভক্তগণ কোন কালেও ভগবৎসেবানন্দহীন হন না ও ইহসংসারে পুনরাবৰ্ত্তন করেন না ।
