-ौढ O Sኃb”Š9 হইতে ধামপরিকরাদির, জীবাশক্তি হইতে জীবসমূহের এবং মায়াশক্তি হইতে জগতের প্রকাশ হইয়া থাকে । অন্তরঙ্গা বা স্বরূপশক্তি চিচ্ছক্তিরই নামান্তর । বহিরঙ্গা মায়াশক্তির নামান্তর। তটস্থাশক্তি জীবাশক্তির নামান্তর। জীবশক্তি নিজের স্বসংবেদ্যুত্ব অর্থাৎ স্বপ্রকাশভাব হইতে বিচুত ও অসম্যক প্রকাশভাব হওয়াতেই তেঁাহাকে স্বপ্ৰকাশস্বভাবা অন্তরঙ্গা শক্তি ও অপ্ৰকাশস্বভাব বহিরঙ্গা শক্তির মধ্যবৰ্ত্তিনী তটস্থাশক্তি বলা হয়। ঐ তিন শক্তিই শক্তিমান শ্ৰীকৃষ্ণের আশ্রিত বলিয়া ভক্তপৰ্য্যায়। অতএব জীব শ্ৰীকৃষ্ণের নিত্যদাস। জীব, শ্ৰীকৃষ্ণের স্বরূপশক্তির ন্যায় তঁহারই প্ৰকাশসামর্থ্য, অতএব তঁহা হইতে অভিন্ন হইয়াও, নিজের মায়াধীনত্ব ও অণুত্বাদি হেতু, মায়াধীশত্ব ও বিভুত্বাদি গুণযুক্ত শ্ৰীকৃষ্ণ হইতে ভিন্ন। অতএব শ্ৰীকৃষ্ণের সহিত জীবের অচিন্ত্যভেদাভেদই জানিতে হইবে। , জগৎ জীবজাড়াত্মক । এই জীবজড়াত্মক জগতে পরস্পর-বিভিন্ন-স্বভাবসমন্বিত দুইটী সামর্থ্য বা শক্তি পরিলক্ষিত হইয়া থাকে।” একটি জীবসামর্থ্য, অপরটি জড়সামর্থ্য ; একটি দেহী, অপরটি দেহ ; একটি চিৎ অপরটি অচিৎ ৷ জগতে সামর্থ্য দুইটি না হইয়া একটি হইলে, কেবল দেহী বা কেবল দেহ হইলে, আমি কে, এইরূপ প্রশ্ন উখিতই হইতে পারিত না। সামর্থ্য দুষ্টটি হওয়াতেই, আমি কে, আমি দেহ না দেহী, এই প্রশ্নটি অনেকেরই মনে DS BBBDS SK DE DBDBDS S D D L LBDBB DBDDS BBLDLY হইতেও, আমি কে, আমি শক্তি না শক্তিমান, এইরূপ একটি প্রশ্ন উখিত হইয়া থাকে। প্ৰথম প্রশ্নটির মীমাংসার নিমিত্ত,* অর্থাৎ আমি দেহ না দেহী এই প্রশ্নটির মীমাংসার নিমিত্ত, দেহ ও দেহীর স্বরূপ নির্ণয়ের প্রয়োজন হয় । দেহ গুণক্রিয়াত্মক এবং দেহী জ্ঞানেচ্ছাক্রিয়াত্মক । দেহের স্বরূপভূত বা মূলভূত গুণ ও ক্রিয়া আবার পরস্পরসাপেক্ষ। গুণ ব্যতিরেকে ক্রিয়া এবং ক্রিয়া ব্যতিরেকে গুণ প্ৰকাশ পায় না। পরস্পরসাপেক্ষ গুণ ও ক্রিয়াসকল লাইয়াই দেহ। তন্মধ্যে গুণসকল দেহের উপাদান এবং ক্রিয়াসকল উহার নিমিত্ত ; কারণ, গুণসকলের সংযোগবিয়োগেই দেহের উৎপত্তিবিনাশ দৃষ্ট হয়। এক মহীয়সী মায়াকেই আবার ঐ সকল গুণক্রিয়ার মূল বলিয়া স্বীকার করিতে হয়। কেহ কেহ এক মহীয়সী মায়াকে ঐ সকল গুণক্রিয়ার মূল না। বলিয়া পরমাণুসমূহকেই ঐ সকল গুণক্রিয়ার মূল বলিয়া থাকেন, কিন্তু তাহা BBD BD DSDBDD SiBBDBD DDBS BBSDD DB DD DBDDD S SBBDY
