পাতা:সাঙ্খ্যদর্শন - পরীক্ষাকাণ্ড.pdf/১২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রণালী। ] সাখ্যদর্শন। ללא উল্লেখ থাকে, প্রস্তাবের মধ্যে মধ্যে যদি সেই পদার্থের অনুবাদ হইয়া, থাকে, বারংবার উল্লিখ্যমান সেই পদার্থ যদি ফল-প্রদ বলিয়া বর্ণিত, হয়,—এবং অর্থবাদ-বাক্য গুলি যদি তfহাকেই লক্ষ্য করিয়া প্রবৃত্ত হইয়াছে এরূপ বোধ হয়, তর্কদ্বারা সেই পদার্থই সংস্কৃত হইয়া সিদ্ধান্ত হইতেছে দি এরূপ প্রতীতি হয়,—তাহা হইলে সেই পা র্থের উপদেশ করাই সেই প্রস্তাবের উদ্দেশ্য বা তাৎপৰ্য্য বিবেচনা করিতে হইবে*। এই সকল বিচার পদ্ধতি ও এতদ্ভিন্ন অনেকানেক বাক্-ভঙ্গিপ্রকাশ, বৈদিক রচনার উপর দেখিতে পাওয়া যায়। স্কৃতি ও পুরাণের রচনাও এই পরিপাটী ক্রমে হইয়াছে। বেদের মধ্যে যেমন অনেক অসম্ভব গল্প-কথা আছে, পুরাণের মধ্যেও ঠিক সেইরূপ আছে। অসঙ্গত রচনা দেখিয়া পুরাণকে আমরা উপেক্ষ ক , কিন্তু ঋষিরা তাদৃশ বা তদধিক অসঙ্গত দেখিয়াও বেদকে অবঞ্জ করি তেন না, প্রত্যুত বিচার মার্গ অবলম্বন করিয়া নিরূপণ পূৰ্ব্বক সত্যাংশের আদান ও অসত্যাংশের পরিহার করিতেন। অসত্যাংশকে একেবারে হেয় জ্ঞান না করিয়া তাহা সত্যাংশের উপকারক মনে করিতেন। ঋষির যেমন বেদ বাক্যের তাৎপর্যনিমিত্ত ব্যাকুল, শ্রদ্ধাবান ও বিচারনিপুণ হইয়াছিলেন, আমরা}, যদি সেই রূপ হইতাম, উপেক্ষাত্মিক বুদ্ধি যদি আমাদের প্রবল । হই, তাহ হইলে বোধ হয়, আমরাও পুরাণাদির প্রতি শ্ৰদ্ধাবঞ্চি इहैठांभं । 一六 तात्पर्यनिर्धये ।* tग्नाड कार्दिक } 3. s مکـ न्ता सिदीपरी कु