পাতা:সাঙ্খ্যদর্শন - পরীক্ষাকাণ্ড.pdf/১৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সৎকাৰ্যবাদ । ] সাজ্যদর্শন। *o*. -অধ্যয়ন সমাপ্ত করিয়া গৃহে প্রত্যাগত হইলে, উদ্ধালক তাহার জ্ঞান-পরিমাণ অনুভবার্থে, তদীয় মুখ জ্যোতি নিরীক্ষণ করিতে লাগি । লেন। দেখিলেন, শ্বেতকেতুর তত্ত্ব জ্ঞান হয় নাই, তদীয় অন্তঃকরণ কেবল বিদ্যাভিমানে পরিপূর্ণ হইয়াছে। শ্বেতকেতু তত্ত্বজ্ঞ হইয়া আসে নাই, একটি বিচারমল্প হইয়া আসিযাছে। উদালক এতদর্শনে ছধিষ্ঠ হইলেন। ভাবিলেন, এখন আর ইহাকে উপদেশ দেওয়া বৃথা । যে মঙ্গুষ্যের জিজ্ঞাসা-বৃত্তি প্রবল মাই, নিজের জ্ঞান শক্তির প্রতি সংশয় নাই, সে মনুষ্যকে উপদেশ দেওয়া বৃথা। অতএব, যদি কোন প্রকারে ইহার নিজ অজ্ঞানসত্তা অনুভব করান যায়—তবেই ইহার বর্তমান অজ্ঞান উপদেশ দ্বারা উপ শাস্ত হইতে পারিবে, নচেৎ না। উদালক মনে মনে এই রূপ আন্দোলন করির শ্বেতকেতুকে জিজ্ঞাসা করিলেন “স্ট্রে । কেতু! তুমি সমস্ত শাস্ত্রই অধ্যয়ন করিয়াছ, কিন্তু তুমি স্থা পদার্থ জানিয়াছ যে যাহা জানিলে সমস্তই জানা হয় ?”— শ্বেতকেতু বলিলেন “পিতঃ ! ইহা কিরূপে সম্ভব হয় ?”— উদালক বলিলেন “একটি মৃন্ময় বস্তুর মূল জানিলে যেমন जशरष्ठ भूभाग्न बउई छांनां श्ञ-७कप्लेि नर्थ-निझडप्नद्र [ मङ्ग१] उद्भ জানিলে যেমন যাবৎ কাষ্ণায়স তীিক্ষলোঁহ]পদার্থ জানা হয়—একটি হিরণ্য-কুণ্ডলের প্রকৃতি জানিলে যেমন যাবৎ হিরন্ময় বস্তুই জানা হয় ;-তেমনি এই দৃশ্যমান জগতের একমাত্র মূল উপাদান জানিতে পারিলে, তৎকার্য্যভূত সমস্ত পদার্থই জানা হয়।” উদালকের এবম্বিধ উত্তরে শ্বেতকেতুর ক্রমে নিজ জ্ঞান-শক্তির প্রতি সংশয় জন্মিল, জিজ্ঞাসার উদয় হইল, বুডুৎসা প্রবল হইল ।