বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাঙ্খ্যদর্শন - পরীক্ষাকাণ্ড.pdf/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

هل ولا "मानसे शमयेत्तद्माज्ज्ञानेनाग्नि-मिवाम्बुना । प्रशान्ती मानसैद्वास्त्र शारीरभुपग्राम्यति ।” এই জন্য,—বুদ্ধিমান, মনুষ্য অগ্রে জ্ঞানোৎপাদন দ্বারা মানসব্যাধির নিবারণ করবেন, মানস তাপ বিনিবৃত্ত হইলে শারীর-তাপ স্বতই নিবৃত্ত হইবে।“মন ভাল থাকিলে শীর ভাল থাকে—কি শীর ভাল থাকিলে মন ভাল থাকে ?”—ইহার নির্ণয় গ্রন্থ মধ্যে প্রদর্শিত হইবে। স্থূল কথা এই যে প্রবলপরাক্রম মানস-তাপ নিবারণ করিবার অধিকার ন ভৈষজ্য বিদ্যার, না শিল্পবিদ্যার, কাহারও নই, উহা কেবল জনশাস্ত্রের আছে। ইহা সপ্রমাণ করিবার নিমিত্ত স্বতন্ত্র প্রয়াস পাইতে হইবে না। যেহেতু দর্শন শাস্ত্রের অধিকাংশ স্থলই ঐ অংশের প্রতিপাদক। র্যাহারা দর্শনচর্চা করিবেন, তাহারা তত্ত্বংস্থানে উহার বহুপ্রমাণ পাইবেন এবং সেই সকল প্রমাণ পরীক্ষিত কি অপরীক্ষিত, তাহাও বুঝিতে পরিবেন ; সুতরাং জ্ঞানের সৰ্ব্বদুঃখ-নিবারকত্ব শক্তির পরিচয় ও পরীক্ষাপ্রকার স্বতন্ত্র স্থানে বিনাস করা বৃথা। এস্থলে ইহাও বুঝিতে হইবে যে, জ্ঞানশাস্ত্র পড়িলেই যে তত্ত্বৎ ফলভাগী হওয়া যায়, তাহা নহে। কেবল জ্ঞানশাস্ত্র কেন, কোন শাস্ত্রেরই সেরূপ শক্তি নাই। তাহতে বিলক্ষণ অভ্যাস যোগ, অনুষ্ঠান, সমাহিত হইয়া নিয়মিতরূপে আচরণ এবং তাহার দার্ট সংস্থাপন অপেক্ষা করে । শাস্ত্রকারেরা বলেন,— ' *ग्रन्थमभवस्य मेधावी शानविज्ञ1न तत्परः । पखाखमिव धान्यार्थी त्यजेद्यय-मशेषतः ॥” জ্ঞান বা বিজ্ঞান উপার্জনের নিমিত্তই গ্রন্থাভ্যাসের আবশ্যকতা। ধান্যাথা ব্যক্তি যেমন সৰ্ব্বসমেত আহরণ পূৰ্ব্বক ধান্য ভাগ গ্রহণ