চাক্ষুবজ্ঞান [] . সাত্ম্যদর্শন। \לס এস্থলে আরও দুই চারিটি সিদ্ধান্ত বাক্য বলা আবশ্যক হইতেছে। তদ্ব্যথা–চক্ষুষ প্রত্যক্ষে বাহ-আলোকের সাহায্য অপেক্ষা করে এবং বস্তুতে অভিব্যক্ত রূপ ও বৃহত্ব থাকা আবশ্যক। কাচ প্রভৃতি স্বচ্ছ পদার্থ ভিন্ন অন্য কোন মলিন পদার্থ ব্যবধান না থাকা উচিত। বস্তুর সর্ব শরীর প্রত্যক্ষের বিস্তুয় নহে, সম্মুখের অৰ্দ্ধ প্রত্যক্ষের বিষয়। অপরাদ্ধ অনুমেয়। গোলক দুইটি হইলেও ইন্দ্রিয় একটি। অতি দূরত্ব প্রভৃতি নৰ বিধ প্রতিবন্ধক না থাকাও আবশ্যক। তদ যথা—পক্ষী অতি দূরে উঠলে প্রত্যক্ষ হয় না। লোচনস্থ অঞ্জন বা নাসামূল অতিসার্মপ্য বশতঃ প্রত্যক্ষ হয় না। গোলক বা ইন্দ্রিয়ের কোন প্রকার ব্যাঘাত জন্মিলে প্রত্যক্ষ হয় না। বিমনা হইলেও উপলব্ধি হয় না। পরমাণু অতি স্বল্প বলিয়া দেখা যায় না। সোঁরী লোকে অভিভূত হয় বলিয়া দিবাতে গ্ৰহ নক্ষত্রের উপলব্ধি হয় না। স্বজাতীয় বস্তুদ্বয় একত্রিত হইলে, তাহার প্রত্যেকটি লক্ষ্য হয় না। কাষ্ঠমধ্যে অগ্নি আছে, দুগ্ধ মধ্যে দধি আছে, স্কৃতও আছে, কিন্তু যাবৎ ন তাহা অভিব্যক্ত হয়, তাবৎ প্রত্যক্ষ হইবে না । অতএব অতি- ' দূরত্ব, অতিসামীপ, ও ইন্দ্রিয় বা গোলকের অবহতি বা কোন প্রকার বিকার ঘটনা হওয়া, অমনোয়োগ, অতিসূক্ষ্ম, অভিভব, সজাতীয় বস্তুর সম্মিলন, অনভিব্যক্তত্ম-চাঙ্গুৰ জ্ঞানের প্রতি এই নববিধ প্রতিবন্ধক আছে * এই সকল প্রতিবন্ধক যে কেবল প্রত্যক্ষের নিবৃত্তিজনক এমত নহে, স্থল বিশেষে উহার কোন কোনটি বিপৰ্য্যয়েরও জনক হইয়া থাকে। । ” “अतिदूराक्षामाध्यादिद्रियविधाकानीनवखानात्। सौद्मात् व्यवधानात् समानाभिद्दारा बr” (ब्रेषइङ्गक)
