বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/১৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

फांभाँग्न नश्शांढौ । । ه» و খাই হোক কষ্টের সীমা নেই। মানুষের মত এত বড় একট। উন্নত জীব যে সহসা এতটা উৎকট দুঃখ ভোগ করে তার একটা भइ९ मङिक किथा श्राक्षााशिक कोन्न4 क्षाकाहे डेल्ज्रि श्शि ; किङ्क জলের উপরে কেবল খানিকট ঢেউ ওঠার দরুণ জীবাত্মার এতাধিক পীড়া নিতান্ত অন্তায় অসঙ্গত এবং অগৌরবজনক বলে’ বোধ হয়। কিন্তু জাগতিক নিয়মের প্রতি দোষারোপ করে* কোন সুখ নেই, কারণ, সে নিন্দাবাদে কারে গায়ে কিছু ব্যথা বাজে না । এবং জগৎ রচনার তিলমাত্র সংশোধন হয় না । যন্ত্রণাশয্যায় অচেতনপ্রায় ভাবে পড়ে’ আছি । কখন কখন ডেকের উপর থেকে পিয়ানোর সঙ্গীত মৃদু মুছ কর্ণে এসে প্রবেশ করে, তখন স্মরণ হয়, আমার এই সঙ্কীর্ণ শয়ন-কারাগারের বাইরে সংসারের নিত্য আনন্দস্রোত সমভাবে প্রবাহিত হচ্চে। বহুদূরে ভারতবর্ষের পূর্ব সীমায় আমার সেই সঙ্গীতধ্বনিত স্নেহমধুর গৃহ মনে পড়ে। মুখস্বাস্থ্যসৌন্দৰ্য্যময় জীবজগৎকে অতিদূরবর্তী ছায়ারাজ্যের মত বোধ হয়। মধ্যের এই স্বীর্ঘ মরুপথ অতিক্রম করে কখন সেখানকার জীবন-উৎসবের মধ্যে ফিরে যেতে পারব, এই কথাই কেবল ভাবি। মঙ্গলবার প্রাতে যখন শরীরের মধ্যে প্রাণটা ছাড়া আর ভৌতিক পদার্থ কিছুই অবশিষ্ট ছিল না তখন আমার বন্ধু অনেক আশ্বাস দিয়ে আমাকে জাহাজের "ডেকৃ” অর্থাৎ ছাদের উপর নিয়ে গেলেন । সেখানে লম্বা বেতের চোকিটির উপর পা ছাড়িয়ে বসে পুনৰ্ব্বার এই মর্ত্য পৃথিবীর স্পর্শ এবং নবজীবনের আস্বাদ লাভ করা গেল। জাহাজের যাত্রীদের বর্ণনা করতে চাইনে। ঋতি নিকট হ’তে কোন মসীলিপ্ত লেখনীর স্থচ্যগ্রভাগ যে তাদের প্রতি তীক্ষ