বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/১৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাময়িক সারসংগ্রহ। স্ত্রী-মজুর। কারখানার মজুরদের লইয়া যুরোপে আজকাল ক্রমিক আন্দোলন চলিতেছে। কলকারখানা যুরোপের একটা প্রকাও ংশ অধিকার করিয়াছে এবং তাহার অধিকার উত্তরোস্তুর বিস্তুত হইতেছে। পৃথিবীর ভার বাড়িয়া উঠিলে ভূভারহরণের জন্য অবতারের আবশ্যক হয়। কলকারখানা যুরোপীয় সমাজের মধ্যে একদিকে প্রকাও চাপ দিয়া তাহার ভার সামঞ্জস্যের যদি ব্যাঘাত করে তবে স্বাভাবিক নিয়মে একটা বিপ্লব উপস্থিত হওয়া কিছুই আশ্চৰ্য্য নহে। ব্যাপারটা কতদূর পর্য্যন্ত অগ্রসর হইয়াছে আমাদের পক্ষে বলা বড়ই শক্ত, কিন্তু এই কথাটা লইয়াই সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক নাড়াচাড়া চলিতেছে তাহাতে च्यांग्न जानङ् नाझे । • কলের প্রাদুর্ভাব হইয়া অবধি মজুরী সম্বন্ধে স্ত্রীপুরুষের প্রভেদ অনেকটা লুপ্ত হইয়া ভাসিতেছে। পূৰ্ব্বে বিশেষ কারুকার্য্যে বিশেষ শিক্ষার আবশ্যক ছিল ; এবং গৃহকাৰ্য্যের ভার স্বভাবতই স্ত্রীলোকদের উপর থাকাতে পুরুষদেরই বিশেষ শিক্ষা ও অভ্যাসের অবসর ছিল। তাহা ছাড়া, পূৰ্ব্বে অধিকাংশ কাজ কতক পরিমাণে বাহুবলের উপর নির্ভর করিত, সে জন্য পুরুষ কারিগরেরই প্রাধান্য ছিল। কেবল চরকা কাটা প্রভৃতি অল্পীস্বাসসাধ্য কাজ স্ত্রীলোকের মধ্যে ছিল। এখন কলের প্রসাদে অনেক কাজেই নৈপুণ্য এবং বলের আবশ্যক কমিয়া গিয়াছে, . अथक क्itछद्र पञां द्श्वjक अध्नक दाँक्लिग्नां शिंष्ट्रांद्वह ।। 4हे छल्ल