বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/২৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৭৯ गंtक्षनt ।। रूिरू अछ उॉब्रांप्र नश्ङि हेशरमब्र विनंश यrउन न मृहे रुहेरन७ সরু রবর্ট বলকে এই দীর্ঘ ৰণনার জন্য দোষ দেওয়া যায় না— এত দিন পরে এই প্রথম একটি তারার গুরুত্ব আয়তন এবং গতিবেগ প্রকৃত রূপে জানা গেল অথচ উহার দূরত্ব সম্বন্ধে আমরা আজ পর্য্যন্ত সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ । আলগোলকে তবুও দেখিতে পাইতেছি । তাহার অালোকহীন সহচরকে না দেখিয়া গুনিয়াই তাহার ইতিবৃত্ত ভরসা করিয়া বলিতে পারা নিতান্ত কম কথা নহে ! সর রবর্ট বল মীজার নামক সপ্তর্ষি নক্ষত্রে স্থিত আর একটি তারার কথা বলিয়া এই প্রবন্ধটি শেষ করিতেছেন । যেরূপ আলগোল এবং তাহার সহচর সেইরূপ দুই নক্ষত্রের একত্র সম্বন্ধের অন্য অনেক দৃষ্টান্ত আছে, কিন্তু অনেক সময়ে দুইটাই জ্যোতির্বিশিষ্ট হইলেও এত নিকটে থাকে ষে দূরবীক্ষণের সাহায্যেও উহাদিগকে এক বলিয়া ভ্রম হয় । মীজার এইরূপ একটি জোড়া। স্পেক্ট স্কোপে উহাদের ভিন্নতা সহজেই ধরা পড়ে, কারণ, যখন এরূপ অবস্থা ঘটে যে একটা নিকটে আলিতেছে একটা দূরে সরিয়া যাইতেছে তখন উছাদের দুই স্পেক্ট্রম দুই পাশ্বে সরিয়া গিয়া সকল রং এবং কালে রেখাগুলিকে ডবল করিয়া ফেলে। ইহা দেখিলেই উহাদের যুগলত সম্বন্ধে আর সনেহে থাকে না । এই প্রবন্ধে কেবলমাত্র যে স্পেক্ট স্কোপের গুণের পরিচয় পাওয়া যায় তাহী নহে। যুরপীয় জ্যোতিষীগণ কি প্রকারে তাছাদের মানমন্দিরে কার্য্য করিয়া থাকেন, কস্ত ছোটখাট খুটিনাটি (যাহা হয় ত সচরাচর লোকের চক্ষে পড়িভই না) ছইক্তে কত বড় বড় তত্ত্ব আবিষ্কার কল্পিয়া ফেলে তাহারও