বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/২৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মুক্তির উপায় । , * कि दबान्त গাছপাথর আছে । তোমায় যম ভুলেচে বলে কি আমরা ভুলব ” - এরুপ একতরফা দাম্পত্য অ tলাপ কতক্ষণ চলিত বলা যায় না—কারণ ফকির একেবারে বাকশক্তিরহিত হইয়া নতশিরে দাড়াইয়া ছিল । এমন সময় অত্যন্ত কোলাহল শুনিয়) এবং পথে লোক জমিতে দেখিয়া ষষ্ঠিচরণ প্রবেশ করিল। বলিল “এত দিন আমার ঘর নিস্তব্ধ ছিল, একেবারে টু শব্দ ছিল না ! আজি মনে হচ্চে বটে আবার মাখন ফিরে এসেচে !” ফকির করযোড়ে কহিল “মশায়, আপনার পুত্রবধূদের হাত থেকে আমাকে রক্ষে করুন!” যষ্টি। বাবা, অনেক দিন পরে এসেছ তাই প্রথমটা একটু অসহ বোধ হচ্চে । তা, মা, তোমরা এখন যাও ! বাবা মাখন ত এখন এখানেই রইলেন, ওঁকে আর কিছুতেই যেতে দিচ্চি নে। ললনায় বিদায় হইলে ফকির ষষ্ঠিচরণকে বলিল “মশায়, আপনার পুত্র কেন যে সংসার ত্যাগ করে” গেছেন তা আমি সম্পূর্ণ অনুভব করতে পারচি। মশায় আমার প্রণাম জানবেন, অামি চল্লেম ।’’ বৃদ্ধ এমৃনি উচ্চৈঃস্বরে ক্ৰন্দন উ থাপন করিল যে, পাড়ার লোক মনে করিল মাখন তাহার বাপকে মারিয়াছে। তাহারা স্থা স্থা করিয়া ছুটিয়া আসিল । সকলে আসিয়া ফকিরকে জানাইয়া দিল এমন ভওতপস্থিগিরি এখানে খাটিবে না। ভালমানুষের ছেলের মত কাল কাটাইতে হইবে । একজন বলিল “ইনি ত পরমহংস নন পরম বক।” গাম্ভীৰ্য্য গোফদাড়ি এবং গলা বন্ধের জোরে ফকিরকে এমন সকল কুৎসিৎ কথা কখন গুলিতে হয় নাই। বাহা হউক্‌ লোকটা পাছে অtৰfর পালার