鲁尊越 * श्रुभ्रतः । পূর্ণ ভারতভূমির ) অংশীকরণে ব্যস্ত। সকলের সমবেত চেষ্টায় যাহা লাভ করা হইয়াছে, তাহ ভোগ করিবে কে ? এই প্রশ্নের ফলে জাভ্যন্তরিক বিবাদের উৎপত্তি। মহাভারতে এই আভ্যন্তরিক বিবাদের আমূল ইতিহাস বর্ণিত হইয়াছে। (১) বাল্মীকির রামায়ণে আর্য্যাবর্তের দক্ষিণস্থিত দেশসমূহের মধ্যে উৎকল ( বর্তমান গঞ্জাম ) কলিঙ্গ (বৰ্ত্তমান উত্তর সরকার ) দশার্ণ (২) অবস্তি, বিদর্ভ, সেীবীর (রাজপুতানায় দক্ষিণাংশ ; পরবর্তী নাম বদরিকাশ্রম ) ও সৌরাষ্ট্র, এই কয়টি দেশের নাম উক্ত হইয়াছে। এই সকল দেশের ও ভারতের অতি দক্ষিণে স্থিত পাণ্ডা, চোল, ও কেরল প্রভৃতি দেশের মধ্যবৰ্ত্তা ভূভাগ রামায়ণের সময় অরণ্যময় ও অনাৰ্য্যনিবাস ছিল। কিন্তু মহাভারতীয় সভাপর্বের বর্ণন দৃষ্টে বোধ হয় যে, উক্ত অরণ্যময় প্রদেশ তৎকালে আর্য্যগণ কর্তৃক পরিষ্কৃত ও অধূষিত হইয়াছিল। কিন্তু তথাপি উক্ত কাব্যে “মহারাষ্ট্র” প্রভৃতি আধুনিক প্রদেশ সমূহের নাম দৃষ্ট হয় না। কিন্তু মার্কণ্ডেয়াদি মহাভারতের পরবর্তী ও অপেক্ষাকৃত আধুনিক গ্রন্থ সমূহে মহারাষ্ট্রাদি প্রদেশের উল্লেখ পাওয়া যায়। যথা “সেতুক মুষিকাশ্চৈব কুমারাবানবাসিকাঃ । • মহারাষ্ট্র মহিষকাঃ কলিঙ্গাশ্চৈব সৰ্ব্বশ: ॥” শব্দকল্পক্রমোদ্ধত মার্কণ্ডেয় পুরাণ (৫৭ অঃ) বচন । ১। বাবু বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখিত “দ্রৌপদী” শীর্ষক প্রবন্ধ দ্রষ্টব্য। ২ । দশার্ণ—ইহার রাজধানী বিদিশা । মেঘদূতের বর্ণনানুসারে বিদিশা ണ്ണ് അ নদীর তীরে অবস্থিত ছিল । বিদিশার আধুনিক নাম লসা" । - , .
