ভূমধ্য সাগরে । 88 จะ মেই, সংযম নেই, চিস্ত নেই, পরস্পরের মধ্যে একটা শোভন অন্তরাল নেই। আমার কাছে এই উন্মত্ত বৰ্ব্বরতা লেশমাত্র সুন্দর ঠেকে না । লজ্জা কি কেবলমাত্র কৃত্রিম নিয়ম ! অনাত্মীয় স্ত্রীপুরুষ অকস্মাৎ ঘনিষ্ঠ বাহুবন্ধনে মুখে মুখে বক্ষে বক্ষে সম্বদ্ধ হ’তে কি একটা স্বাভাবিক আস্তরিক সুগভীর সঙ্কোচ অনুভব করে না । এমন কি, যে দেশে আসভ্যেরা বস্ত্রমাত্র পরে না সে দেশেও কি এই আদিম লজ্জাটুকু, প্রেমনীতির এই প্রথম অঙ্কুরটুকুও নেই ! ২ সেপ্টেম্বর । সকালে ডেকে বেড়াবার সময় একটি ইংরাজ ভদ্রলোকের সঙ্গে আমার বহুক্ষণ আলাপ হ’ল । ইনি ভারত রাজ-মন্ত্রণার একটি প্রধান আসন অধিকার করেন। প্রথমে যুরোপের সমাজসমস্যা সম্বন্ধে আমি প্রসঙ্গ উত্থাপন করেছিলুম, তার কতক কতক আমার ভূমিকাতে ব্যক্ত করা গেছে। সাহেব জনসংখ্যাবৃদ্ধি বশতঃ বেহার প্রভৃতি দরিদ্র দেশের ভাবী আশঙ্কা এবং কুলীচালান সম্বন্ধে বাঙ্গালী কাগজের অনভিজ্ঞ চীৎকারের কথা বল্লেন ; এবং দেশের ঐতিহাসিক প্রকৃতি আলোচনা করে” ভারতবর্ষে প্রতিনিধিতন্ত্র প্রচার সম্বন্ধে দৃঢ় আপত্তি প্রকাশ করলেন । আমি বল্লুম, দেথ সাহেব, প্রতিনিধিতন্ত্রের জন্য ষে আমরা অস্তিরিক লালায়িত এরূপ কোন লক্ষণ দেখা যায় না ; আসল কথা তোমরা সৰ্ব্বদা আমাদের প্রতি প্রকাশ্য ঔদ্ধত্য এবং অবজ্ঞা দেখিয়ে থাক সেইটেই আমাদের শিক্ষিত্ত লোকদের পক্ষে অসহ্য । অস্তরের মধ্যে সেই অপমান অনুভব করি ব’লেই আমরা জাতীয় আয়ুসন্ধান রক্ষা করবার জন্যে আঞ্জ এত চেষ্টা করচি। নইলে, তোমাদের জাতের স্বভাবটা যদি ५कहूँ मब्रभ श्’ङ, श्रीमब्र। यनि ८ऊांभांcनब्र कांझ cथ८क् पृथtर्ष 够 -
