然叙● সtধন । ন্তিক মাত্রা, তবে ঐ দুই কথা পরস্পরের বিরোধী হইয়া দাড়ায় ; তবে প্রকারাস্তরে বলা হয় যে, মস্তিষ্ক ভেঁাতা করিয়া হস্তপদ পরিচালনা করিবে ; এবং হস্ত পদ ক্ষীণ করিয়া মস্তিষ্ক পরিচালনা করিবে । সুস্থ শরীরের একটি প্রধান লক্ষণ এই, প্রধান লক্ষণ কেন— লক্ষণই এই যে, তাহার সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ পরস্পরাধীন ; বিশেষতঃ উচ্চশ্রেণীস্থ জীব-শরীরের । উচ্চ শ্ৰেণীস্থ জীব-শরীরের স্নায়ুমণ্ডলগুলি যদি মস্তিষ্কের অধীনত। অমান্য করিয়া স্ব স্ব প্রধান হয়, তবে শরীরকে আর বেশী দিন টি-কিয়া থাকিতে হয় না । শারীরিক অঙ্গ প্রত্যঙ্গের পৃথক স্ফৰ্ত্তি এবং একপরতা দুয়ের সমবেত সাহায্যেই জীব-শরীরে পূর্ণ ক্ষত্তির আবির্ভাব হয় –কিন্তু পৃথক স্ফৰ্ত্তি যদি একপরতাকে ছাড়াইয়া উঠে তবে শরীর সেই মুহুর্তেই প্রপঞ্চে বিলীন হইয়া যায় ; আর যদি এক পর তা পৃথক স্ফৰ্ত্তিকে দলিয়া মারে তবে শরীর সেই মুহূৰ্ত্তেই প্রস্তর বনিয়া যায় । একপরতা এবং পৃথক স্বপ্তি ছয়ের যোগই সামঞ্জস্য এবং তাহাই স্বাস্থে নিদান। সপ্তম প্রশ্ন এই যে, দ্বিজেন্দ্র বাবু সামাজিক রোগের যে কবিরাজী চিকিৎসা ব্যবস্থা করিয়াছেন তাহাতে ব্যাধির অপেক্ষ বটিক কি সাজঘাতিক হইয়া উঠিতে পারে না ? এবং একটি বৃহৎ জনসমাজ কি সেরূপ চিকিৎসাধীনে আসিতে পারে ? ইত্যাদি প্রকার আর অণর কথা । ইহার উত্তর এই যে, সামাজিক চিকিৎসার উদ্দেশ্য-সম্বন্ধে প্রশ্ন কর্তা বোধ হয় আমার প্রকৃত মন্তব্য কথাটি ঠিক হৃদয়ঙ্গম করিতে পারেন নাই । যাহার। এপক্ষের বা ওপক্ষের চরণোপাস্তে জন্মের মত বিক্রীত হইয়াছেন, তাহাদিগকে ফিরাইয়া আমি বার জন্য আমি প্রবন্ধটি লিখি নাই ; অসাধ্য রোগের চিকিৎসা করি বার জন্য
