বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/৩৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সামরিক সারসংগ্ৰহ । &సి দিবে ; শুধু তাহী নহে প্রত্যেক স্ফোটকে যে বিষ নিছিত আছে তাহার স্বারা আরও শত শত সুস্থ ব্যক্তিকে বসন্তবিষে পরিপূর্ণ করা যাইতে পারে। সহসা এত বিষ কোথা হইতে জাসিল ? তা’ ছাড়া শরীরের উপর জড়ীয় বিষপদার্থের প্রভাব দেখিলেই বুঝা যায় যে সজীব রোগবিষের সহিত উহার অনেক প্রভেদ । আফিম পেটের মধ্যে গলিবার সুময় পাইলেই উহার সমস্ত অপকারিত। প্রকাশ হইয় পড়ে ; কিন্তু টীকা দিবার পর, বসন্তের বিষ যেন দিনকতক নির্জীব অপরিণত অবস্থায় থাকে। ক্রমে ধীরে ধীরে বাড়িয়া উঠিয়া বৃদ্ধির সীমা প্রাপ্ত হইলে আবার কমিয়া আসে —ইহাতে জড়তার কোন লক্ষণ দেখা যায় ন। ইহার পর, যখন গুটিকত রোগের জীবাণু অণুবীক্ষণ দ্বারা ধরা পড়িয়াছে তখন ভিন্ন জাতীয় জীবাণুর প্রাদুর্ভাবই যে ভিন্ন জাতীয় রোগের কারণ তাহ সহজেই বিশ্বাস করা যাইতে পারে । মনে করা যাক যে একটি জীবাণুৰীজ কোন স্থত্রে শরীরে প্রবেশ করিয়াছে এবং ধরা যাক যে ইহার পরিণত হইতে এবং আমার চারিটি বীজ উৎপাদন করিতে এক দিন লাগেঞ্চ । তাহ{ হইলে নিম্নলিখিত নিয়মানুসারে ইহার বৃদ্ধি হইবে ;— প্রথম দিন 8 श्छे लेिन 8, 9 సెఆ छिउँौम्न लिन ః সপ্তম দিন ఫిల్మరిy8 তৃতীয় দিন ఆ8 ब्रहॆम् नि ఆt, &రిఆ চতুর্থ দিন శి (ఆ নবম দিন శి,ఆశి, 88 পঞ্চম দিন ১,০২৪ ইত্যাদি ইত্যাদি । ১৫ দিনে এইরূপে পঞ্চকোটির অধিক জীবাণু শরীরে জন্মলাভ করিবে । ইহা হইতে সহজেই বুঝা যাইতে পারে ৰে

  • ইহা নিতাস্ত কল্পনা নহে। বাস্তবিকও কতকট এইরূপই ঘটিয়া থাকে ।

$