বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সারসংগ্ৰন্থ । شمير. পৌরাণিক মহাপ্লাবন । বাইল কথিত মহাপ্লাবনের বিবরণ সকলেই ৰিদিত আছেন। এবারকার পত্রিকায় বিখ্যাত বিজ্ঞান-অধ্যাপক হকৃসুি তাহার অসম্ভাব্যতা প্রমাণ করিয়াছেন। আমাদের দেশে প্রাচীন ধৰ্ম্ম ষে ষে স্থানে জীর্ণ হইয়া ভাঙ্গিয়া পড়িবার উপক্রম হইয়াছে নব্য পণ্ডিতের। সেইখানে বিজ্ঞানের “ঠেকো” দিয়া তাহাকে অটল বলিয়। প্রতিপন্ন করিবার চেষ্টা করিতেছেন। ইংলণ্ডে সেইরূপ বিচিত্র কৌশলে বিজ্ঞানকে শাস্ত্রোদ্ধারের কার্য্যে নিযুক্ত করার প্রয়াস চলিতেছে । কিন্তু সত্যের দ্বারা ভ্রমকে বজায় রাখা অসাধারণ বুদ্ধিকৌশলেও স্বসিদ্ধ হয় না। যথনি দেখা যায় সরল বিশ্বাসের স্থানে কুটিল ভায্যের প্রাদুর্ভাব হইয়াছে তখনি জানা যায় শাস্ত্রের স্বাভাবিক মৃত্যুকাল উপস্থিত হইয়াছে। ইতিহাসে শুনা যায় প্রাচীন গ্ৰীক ধৰ্ম্মশাস্ত্র মরিবার প্রাক্কালে নানা প্রকার রূপক ব্যাখ্যার ছলে আপনার সার্থকত। প্রমাণের প্রাণপণ চেষ্ট। করিয়াছিল, কিন্তু তৈল না থাকিলে কেবল দীর্ঘ বৰ্ত্তিকায় প্রদীপ জলে না ; কালক্রমে বিশ্বাস যখন হ্রাস হইয়াছে তখন বড় বড় ব্যাখ্যাকৌশল স্বক্ষ শির তুলিয়া অন্ধকারকে আলো করিতে श्रit८ङ् न'ः । মুসলমান মহিলা । কোন তুরস্কবাসিনী ইংরাজরমণী মুসলমান নারীদিগের একাত্ত ইরবস্থার যে বর্ণনা করিয়াছেন তাহ বিশেষ প্রমাণ না পাইলে