বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* , जश्न ! - - أميم সম্পূর্ণ বিশ্বাস করা উচিত জ্ঞান করি না। কিন্তু অস্থর্যাম্পশ্য জেনানার সুখ দুঃখ সত্য মিথ্যা কে প্রমাণ করিবে ? তৰে, আমাদের নিজের অন্তঃপুরের সহিত তুলনা করিয়া ক্ষতকটা বুঝা যায়। লেখিকা গল্প করিতেছেন, তিনি দুইটি মুসলমান অন্তঃপুরচারিণীর সহিত গল্প করিতেছেন এমন সময়ে হঠাৎ দেখিলেন তাহাদের মধ্যে এক জন তক্তার নীচে আর এক জন সিন্ধুকের তলায় তাড়াতাড়ি প্রবেশ করিয়া লুকাইয় পড়িল । ব্যাপারটা আর কিছুই নয় তাহাদের দেবর দ্বারের নিকট উপস্থিত হইয়াছিল। আমাদের দেশে ভ্রাতৃবধুর দৃষ্টিপথে ভাস্করের অভু্যদয় হইলে কতকট। এই মতই বিপৰ্য্যয় ব্যাপার উপস্থিত হয়। নব্য মুসলমানের এইরূপ সতর্ক অবরোধ সম্বন্ধে বলিয়া থাকেন—“বহুমূল্য জহরং কি কেহ রাস্তার ধারে ফেলিয়। রাখে ? তাহাকে এমন সাবধানে ঢাকিয়া রাখা আবশ্যক যে সুর্য্যালোকেও তাহার জ্যোতিকে স্নান না করিতে পারে।” অামাদের দেশেও র্যাহার। বাক্যবিন্যাসবিশারদ তাহারা এই রূপ বড় বড় কথা বলিয়া থাকেন । র্তাহারা শাস্ত্রের শ্লোক ও কৰিত্বের ছটার দ্বারা প্রমাণ করেন যে, যাহাকে তোমরা মমুষ্যত্বের প্রতি অত্যাচার বল তাহ প্রকৃত পক্ষে দেবত্বের প্রতি সন্মান । কিন্তু কথায় চিড়া ভিজে না। যে হতভাগিনী মনুষ্যসুলভ ক্ষুধা লইয়া বসিয়া আছে তাহাকে কেবলি শাস্ত্রীয় স্তুতি দিয়া মাঝে মাঝে পার্থিব দধি না দিলে তাহার বরাদ একমুষ্টি শুষ্ক চিড় গল দিয়া নাবা নিতান্ত দুঃসাধ্য হইয়া পড়ে। লেখিকা একটি অতিশয় রোমহর্ষণ ঘটনার উল্লেখ করিয়াছেন। জেনাবের যখন দশ বৎসর বয়স তখন তাছার বাপ