বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*创 সাধন । কবচ দেখিয়া রোস্তমের শরীর কঁাপিতে লাগিল,চক্ষে অন্ধকার দেখিতে লাগিলেন। শেষে উৰ্দ্ধকণ্ঠে বলিয়া উঠিলেন, “বৎস, তুমি মিথ্যা বল নাই। আমিই রোস্তম তোমার পিতা ! পিতার হস্তে তোমার মৃত্যু হইল।” স্বীয় বক্ষে বিদ্ধ করিবার জন্য রোস্তম তরবারি বাহির করিলেন । - সোরাব অতি কষ্টে সরিয়া রোস্তমকে জড়াইয়া ধরিলেন । বলিলেন, “পিতা, আমি নিজের দোষে প্রাণ হারাইয়াছি, তোমার কোন দোষ নাই। কেন মিথ্যা শোক করিতেছ?” এই বলিয়া রোস্তমের হাত হইতে তরবারি লইবার জন্য চেষ্টা করিতে লাগি লেন । রোস্তম তরবারি ছুড়িয়া ফেলিয়া দিয়া, সোরাবকে বুকের মধ্যে লইয়া তাহাকে বারবার চুম্বন করিতে লাগিলেন । এই সময়ে রুকুশ আসিয়া, সোরাবের মুখের কাছে মুখ আনিয়া কাতর দৃষ্টিতে চাহিম। রহিল । রোস্তম তাহাকে দেখিয়া বলিলেন, “ক্লকৃশ, এখন তুমি দুঃখ করিতেছ, কিন্তু তুমিই ত বহন করিয়া আমাকে রণক্ষেত্রে আনিয়াছ !” রুক্শের নাম শুনিয়া সোরাব তাহার দিকে চাহিয়া বলিলেন, “এই রুকৃশ । ইহার কথা আমি মাতার নিকট শুনিয়াছিলাম।” এই বলিয়া রুক্শের মুখে হাত বুলাইতে লাগিলেন । কিয়ৎক্ষণ চুপ করিয়া থাকিয় সোরাব আবার বলিলেন, “পিতা, ञांभांद्र भूङ८मझ निरष्ठांप्न लझेब्रा याई७, व्याव्र श्र:भाद्र जशांश्-ि প্রস্তরের উপর লিখিয়া রাখিও—বীর রোস্তমের পুত্র সোৱাৰ এইখানে শয়ন করিয়া আছে। পিতা না জানিয়া পুত্রকে বধ করেন।” এই বলিয়া সোরাব বক্ষ হইতে অলি টানিয়া বাহির