পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*२२ ‘गाँशनीं । দেয় এবং জোর হুকুমে মদ্যবিক্রয় বন্ধ করিয়া বসে। এদিকে ইহার নিজে হয় ত চা, ইথর ক্লোরালে অভিষিক্ত হইয়া নিজের স্বাস্থ্য ও স্নায়ু জীৰ্ণ করিয়া ফেলিতেছেন, অপ্রিয় কৰ্ম্মফল হইতে মুক্তিলাভের উদ্দেশে বিবিধ বিপজ্জনক পরীক্ষায় প্রবৃত্ত হইতেছেন, কাহার সাধ্য তাঁহাতে হস্তক্ষেপ করে ! মাতৃত্বের মধ্যে একটি অপ্রতিহত কর্তৃত্ব আছে। শিশুসন্তানের উপর মায়ের অখণ্ড অধিকার । এ সম্বন্ধে কাহারে কাছে তাহার কোন জবাবদিহি নাই। যুগযুগান্তর এই মাতৃকর্তৃত্ব চালনা করিয়া রমণীহৃদয়ে একটা অন্ধ আত্মপ্রভুত্বের ভাব বদ্ধমূল হইয়া আছে। বংশরক্ষার পক্ষে এই নিজ হৃদয়ামুসারী কর্তৃত্বপ্রিয়তা বিশেষ অবশ্যক কিন্তু রাজ্যরক্ষার পক্ষে, ব্যাপক ন্যায়াচরণের পক্ষে, সাধারণ হিতোদেশে অল্পসংখ্যকের দমনের পক্ষে ইহা সম্পূর্ণ অনুপযোগী । ή সীমান্ত প্রদেশ ও আশ্রিতরাজ্য। ইংরাজ যে কি কৌশলে রাজ্যবিস্তীর ও রাজ্যরক্ষা করিতেছেন, অগষ্ট মাসের নাইণ্টান্থ সেঞ্চুরি পত্রিকায় সার অ্যাল্‌ফ্রেড লায়াল “সীমান্ত প্রদেশ ও আশ্রিত রাজ্য” নামক প্রবন্ধে তাচ অনেকটা প্রকাশ করিয়াছেন । লেখক বলেন, নিজ অধিকারের সন্নিকটে যখন প্রবল প্রতিবেশী থাকে তখন ইংরাজ মাঝখানে একটি করিয়া আশ্রিত রাজ্যের ব্যবধান রাখিয়া দেন। আশ্রিতরাজ্য স্থাপনের অর্থ