stvʻ সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা । [ •भ ग९था; “পুলকে প্ৰণাম খাটে, পদ্য বাদ্য গীত নাটে, যোগ যজ্ঞে জাপিল যামিনী ৷” আমরা আদ্যের গভীরাতে “সেবাগড়া” ( প্ৰণাম খাটি ) দেখিতে পাই এবং সমুদায় রাত্র “পদ্য বাদ্য গীত নাটে” অতিবাহিত হইতেও দেখি। পরদিবস স্নানান্তে পুৰ্ব্ববৎ ধৰ্ম্মপুদা শেষ ቐ፻፵፬| cባርቐ cባርቕ 'रभाथ जमान की शांए छठवान दी ঘোরমুখা খুর খরশান । কসিয়ে কোমর অ্যাটি মুদিয়ে নয়ন দুটি । ঝুপ করে ঝাপ দিল তায় ৷ ঘোর বাদ্য জয় রোল সামুল দিলেন কোল श्रृंनरर्दांद्र डेर्टिल, निऊँग्रां । সঙ্গী শুদ্ধ ভক্ত যত পুনঃ পুনঃ এই মত ঝাঁপ দিল তবু নাই। দয়া ॥” এই প্রকার ‘বটব্যাপ’ পালা শেষ হইল ; পাঠকগণ এই বঁটীঝাপ বুঝিলেন কি ? যাহারা শিবের গাজন বা ধৰ্ম্মের গাজন দেখিয়াছেন, তাহাদিগকে আর বুঝাইতে হইবে না, কিন্তু যাহারা দেখেন নাই তাহদের বোধগম্য হেতু সংক্ষেপে লিখিত হইল। মঞ্চোপরি ভক্তগণ।। দণ্ডায়মান হইলে মঞ্চের নিম্নে ও সম্মুখে কন্দলিভেলায় সংবদ্ধ অৰ্দ্ধচন্দ্রাকার শাণিত বঁটী সারি সারি করিয়া বিন্ধ করা হয়, অন্যান্য সংযতের ভক্তগণ সেই চন্দ্ৰধান বঁটীযুক্ত ভেলাটি কিঞ্চিৎ উদ্যত করিয়া ধারণ করে ; ঘন ঘন ধৰ্ম্মজয় বা শিবজয় ঘোষণা করিতে থাকে এবং বাদ্য ভাণ্ড হইতে থাকে। সেই মঞ্চোপরিস্থ ভক্ত নয়ন মুদ্রিত করিয়া ব্যক্ষ বিস্তারপূর্বক সেই কদলিভেলায় পতিত হয় এবং ৰত্নাবৃত করিয়া তাহাকে শ্ৰীধৰ্ম্মের নিকটে বা শিব সন্নিধানে আনয়ন করে। তৎপরে “শালেভার” নামক শেষ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। লৌহনিৰ্ম্মিত শালকাটায় (সূক্ষ্মাগ্রপ্রেক) তীক্ষাগ্রভাগ উৰ্দ্ধমুখে রাখিয়া একটী কাষ্ঠফলকের ( মানব শয়ন করিতে পারে ) উপর বিদ্ধ করিতে হয়, ঘনরাম লিখিয়াছেন যথা-“পরিপাটী শার সে উত্তম গেছে। অটা ৷ @ উপরে সুৰ্য্যের ছটা করে বাক মক । পড়িলে পতঙ্গ কুটা উথলে পাবক ৷ निन्गूद्ध खल्डि अदा cअंडा क्tद्र डाल। মঞ্চের সম্মুখে নিল মূৰ্ত্তিমান কাল ॥” যখন মঞ্চের সম্মুখে নীত হয়, তখন যে আশা বা কামনায় ধৰ্ম্মপুজায় ব্ৰতী হওয়া যায়, যদি সে কামনা পুৰ্ববৰ্ত্তী কঠোর সাধনায় সিদ্ধ না হয়, তবে শেষ এই “শালে ভর’ মঞ্চে ধৰ্ম্মজয় ঘোষণা করিয়া সঙ্কল্পমূলক বিষয়ে একান্ত নিষ্ঠাবানী হইয়া ধৰ্ম্ম উদ্দেশে জীবন ত্যাগ বাসনায় বক্ষ বিস্তার করিয়া নিৰ্ভয়ে লম্বন্ধ প্ৰদান করিয়া পতিত হইতে হয় ।
