У о সুসন্তান লাভের উপায় । বলিয়া সুপরিচিত, তাহাদিগকে এবং অন্যান্ত উৎকৃষ্ট ইন্দ্রিয়ের তৃপ্তিজনক পদার্থ দর্শন করাইবে । সহচরীরা ঐ স্ত্রীকে প্রিয় ও হিতকর বস্তু দ্বারা সৰ্ব্বদা সেবা করিবে । “ইত্যনেন বিধিনা সপ্তরাত্ৰং অর্থাৎ এইরূপে সপ্তরাত্র অতিবাহিত হইলে, স্ত্রী অষ্টম দিবসে পতির সহিত অবগাহনপূৰ্ব্বক স্নান করিয়া অখণ্ড, শুভ্র ও পরিস্কৃত বস্ত্র পরিধান পূৰ্ব্বক সুন্দর ও শুক্ল পুষ্পমাল্য ও অলঙ্কার ধারণ করিবে । এই সময় (ঋতুর চতুর্থ হইতে ৮ম দিবস পর্য্যন্ত) মহৰ্ষিরা স্ত্রী-পুরুষকে নানা প্রকার হোম, যজ্ঞ অর্থাৎ নানাবিধ ধৰ্ম্মানুষ্ঠান করিতে পুনঃ পুনঃ আদেশ প্রদান করিয়া গিয়াছেন । ফলতঃ আৰ্য্যমহর্ষিগণ স্ত্রী-পুরুষের সহবাসের পূর্ব সময়ে ভগবানের আরাধনা ও ভগবচ্চিস্তা করিতে বিশেষরূপে আদেশ করিয়াছেন। সহবাসের পুৰ্ব্ব সময়ে শারীরিক ও মানসিক অবস্থা ভাল থাকিলে, এবং সে সময়ে ভগবানের চিন্তা করিলে, সন্তান যে সৰ্ব্ব বিষয়ে উন্নত ও ধাৰ্ম্মিক হইবে, ইহাতে কোনই সন্দেহ নাই । বর্তমান কালের পাশ্চাত্য বিজ্ঞানবিৎ পণ্ডিতগণ ও সাক্ষাৎ ও পরোক্ষভাবে 5.9 “The whole state of the mother, dyiring the period of pregnancy, influences the being of the child. There is no condition of the mother, mental or physical, which may not have its influence upon the child.” Dr. Trall says: —“Parents who are in comparatively good condition when they cohabit for reproduction, will frequently have children more beautiful than themselves ; while, on the other hand, parents who are in their worst condition. when they beget children are represented in the next generation by specimens of the genus homo more ill-looking than they are themselves.”
