১৪ হরিভক্তি চঞ্জিকা। - শোক। “ नलिनी मंजशउं*ङजतडद्रज°५ ।। তদ্বজীবন মতিশয় চঞ্চল°১৷৷ ক্ষণমপি সজ্জন সঙ্গতি রেক। ভবতি ভবাৰ্ণবতরণুে নীেক l! is সাধু সঙ্গ লবা মাত্র তব পায় পায় । কোথায় পাইব সাধু কি হবে উপায় । অপরাধ ক্ষমা কর শ্ৰীমধুসূদন কৃপায় উপায় বল কি হয়ে এখন । যে দশ ঘটালে তুমি অলিয়া হেথায় । । অনাথিনী, মোর সর দাড়াব কোথায় । উপায় বিহীন দেখে উচিত বিধান। এখন করুণ দৃষ্টি কর ভগবান । এইরূপে কংসের বনিতা যত সব করিলেক বিধিমত্তে কেশদের স্তুৰ । শুনিয়া মিনতি স্তব জগতের পতি । বিষ্ণু ভুল হইলেন তাহ দের প্রতি { বিস্তৱ অশ্বাস বাক্য কfহলেন হfর - পশ্চাতে . পাইবে সব এ চরণ তাঁর। এত বলি সব শৰ লইয়। তখন। দাহ’ কার্য করিলেন ক্ষত্ৰিয় লক্ষণ । বসুদেবদেবকীর বন্ধন মুক্ত। পরে কৃষ্ণ হলধর, সুখে পুর্ণ কলেবয়, আত্ম জনে ডাকিয়। তখন যুকতি করিয়া স্থির, বসুদেব দেবকীর, করিলেন বন্ধন মোচন।। হলধর চক্রপ{ণী জমক জননী আনি, ভকতি করিয়া সাবধানে । ধরণী লোটায় তীয়, প্রণাম করিয়া পায়, কহিছেন । দোই বিদ্যমানে। নিবেদন পুনঃ পুনঃ, জনক জননী শুৰ, গভজাত সন্তান তোমার । আমি কৃষ্ণ ইনি রাম, ছিলাম সে ব্ৰজ_ধাম, ওপদ ভবিয়া জর্নিবীর বসুদেব দেবকীর, রন, নেত্রে বত্বে নীর, কিছুই কহিতে নাহি পারে।--দেখে ব্ৰঞ্চ সনাতন,
