হারুভাক্ত চান্দ্রকা। ’ 'ed: জ্যোতিৰ্ম্ময় নারায়ণ, স্থষ্টি-স্থিতি কারণ সংসার ॥ ধ্বজ বজাং স্কুশ রেষা, চরণে যাইছে দেখা, হৃদি তায় শ্রীবৎস চিহ্নিত । জুলনের মনোলোভা, কৌস্ত,ভ মণির শোভা, গলদেশে মুনি মনোনীত। দিবাকর সুধাকর, যুক্ত পদ মনোহর, চরণে জ্যেfতর পুঞ্জ তায় । তেজেতে পুরিত গণত্র, দুই তনু এক মাত্র, পলকেতে ভুবন ভুলায় । দেবকী ও বসুদেব, ভাৰিছে পরম দেব, পুত্র বলি সম্বোধি কেমনে। মছা করা বল করে, অসুর ঘাতন করে, এক ব্ৰহ্ম দ্বিখণ্ড দুজনে। দেখি জ্যোতিৰ্ম্ময় দেহ, না হয় সন্তান স্নেহ, হয় মাত্র ভক্তির উদয় । জানি সেই কৃষ্ণধন, তবু সঙ্কুচিত মন, এ যে পুন্ত্র ভুবন বিজয় । মনে কfর করি স্তব, ঘটে তায় অসম্ভব, স্নেহ করা সেই বা কেমন । দ্বিপক্ষ ঘটিল দায়, কি বলি সম্বোধি হয়, সম্ভবে কি সন্তান এমন । এইৰূপ বসুদেব দেবকী চিন্তিত । সকলের অন্তঃযামী হলেন বিদিত । মায়ণয় করিতে মুগ্ধ মায়াময় হরি। স্বরায় করেন মহ। মায়ার লহরী । মায়ায় হুলিয়া গেল দেবকীর মন । বসুদেৰ মায়া ফাঁদে পড়িল তখন । কেশবের মায়াময়ী কথায় ভুলিয়া । লষ্টলেন রাম কৃষ্ণ কেলেতে তুলিয় । কেশব বলেন শুন জননী জনক । আমরা করেছি কৰ্ম্ম দুৰ্গতি জনক । পুজের উচিত কৰ্ম্ম নহে কদাচন । কি করিব কংস ভয়ে ঘটেছে এমন । কেবল ভাগ্যের দোষে এ ঘটনা হয় | নতুবা রাখিবা কেন পরের অtলয় অপরাধ ক্ষমা কর আমাদের দেtষ । আমাদের মন্দকারী তোম। দের রোষ । গুনিয়া সন্তুষ্ট হন জনক জননী। রামকৃষ্ণ চন্দ্ৰানন চুয়ূেন আমনি । বলে ওরে কৃষ্ণধন বাছা বলরাম । আমাদের পুঞ্জ আছে লুজি জানিলাম। কহিতে দুঃখের কথাবিদরে ( 28 ) ,
