বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:হরিভক্তিচন্দ্রিকা.pdf/১৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিভক্ত চান্দ্রকা। ১৭৩ তার কিবা ভয় । তুমি যে কি বস্তু রাধে ভাবহ নিশ্চয় । যিনি রাধ। তিনি কৃষ্ণ তিনি ভগবান । করে ভূমি করিয়াছ মন প্রাণ দীন । তোমার নামেতে হরে যতেক কলুষ । জগৎ প্রকৃতি তুমি কেশব পুরুষ । কি অণর কfরৰ অামি তব গুণ ব্যাখ্যা । কত কোটি মুক্তি হয় তোমার কটাক্ষে । গোকুল মোহিনী কেন চিন্ত অকারণ । তত্ত্বজ্ঞানে নাহি পাই তামার চরণ । সৌনকাদির তত্বজ্ঞান শ্রবণ। তখন সেীন কাদি ঋষিগণ কহিলেন হে স্থত ; উদ্ধর যে গোকুল-মোহিনী রাধাকে প্রকৃতি বলিয়। স্তৰ করিলেন প্রকৃতি পুরুষে ভেদ কি ? বিশেষ কীৰ্ত্তন কর । সৃত কহিলেন সে কথা পুরে কহিয়ঃছি এক্ষণে বিস্তারিত ৰূপে কীৰ্ত্তন করি শ্রবণ করুণ } পুরুষ পরমেশ্বর, প্রকৃতি ঈশ্বরের ইচ্ছামাত্র । শ্রুতিতে “ মায়া অবিদ্যা, নিয়তি, মোহিনী প্রকৃতি ও বাসনা , এই ছয়ট শব্দ প্রয়োগ আছে, তাহার অর্থ ঈশ্বরের ইচ্ছ। মাত্র । ঐ ইচ্ছাই প্রকৃতি ঋষিগণ কহিলেন প্রকৃতি হইতে এই জগৎসংসার উৎপন্ন হয়, তাহা পুৰ্ব্বে কহিয়াছ । সংসার কেবল মায়াময়। মায়া হইতে উত্তীর্ণের উপায়স্তর কি ? সূত কছিলেন তাহার উপায় কেবল এক মুক্তি লাত মাত্র । ঋষি গণ কহিলেন কি হইলে মুক্তি হয় ? সূত কহিলেন । তাই প্রকাশ ৰূপে ठं झैन। করিশ্রবণ করুণ | ረኻ * “তত্ত্বজ্ঞানায়িশ্রেয়সাধগমঃ, তত্ত্বজ্ঞান হইলেই মুক্তি হয়।