今Sり হরিভক্তিচন্ডিকা । তোমার অঙ্কিীয় হয় রজনী বাসর ॥ " অণপনার অজ্ঞামতে বহিছে পবন । মেঘের অভূতপূৰ্ব্ব প্রভূত বর্ষণ। জীবের উপরে তব কৃপাময় দৃষ্টি । আপনি করেন ভূতপঞ্চকের স্বষ্টি ! সূক্ষ ভূত শূন্য বায়ু অগ্নি জল ক্ষিতি | কতই কহিব পঞ্চা করণের রীতি i প্রকৃতি তোমার মায়। দুই শক্তি তার। আবরণ ৰিক্ষেপ মামেতে পরচার। আবরণ শক্তি বিভু স্বৰূপ কারণ । বিক্ষেপ শক্তিতে কর বিশ্বের স্বজন । তোমার মহিমা হরি কে জানে কোথায় ! নিজ গুণে করিলেন কৃতাৰ্থ অণুমায় । স্তত্বতে পরম ভুষ্ট হইলেন, শ্যাম । পরেতে উত্তরে রথ মধুপুর গ্রাম । তৃতীয় প্রহর বেল গগণে যখন । মথুরায় গিয়া রথ উত্তরে তখন । উত্তরি তাহীর অগ্রে নন্দ আদি সব । চায়ে আছে কতক্ষণে আসিবে কেশৰ । উপবনে বলিয়৷ আছেন সারি সারি । রথ হৈতে অবতীর্ণ হন বংশীধারী। यश्लूट्न कश्नि जृंभि कझइ *शन এখন করিব আমি নগর ভ্রমণ ( অজুর বলেন তৰে কি হবে উপায় । মনে ছিল লয়ে যাৰ নিবাসে ভোমায় । পবিত্র করিব আজি মম নিকেতন । অভিলাষ পুর্ণ বুঝি হল না এখন । খ্ৰীকৃষ্ণ বলেন আমি ভক্তের অধীন । পশ্চাৎ হুইবে দেখা যাউক ছুদিন। আশ্বাস পাইয়া হল অজুর বিদায়। ভ্রমণ করেন কৃষ্ণ সেই মধুৱায়। মথুরায় কৃষ্ণ বলরামের ভ্ৰমণ। & a অজু বিদায় গ্রহণ করিয়া মহারাজ কংসকে সংবাদ দিতে চলিলেন। ভগবান ভগীরথ কলুঘনাশিনী সুরধুনীকে সহস্র২ বৎসর তপস্যা করতঃ অবনীতে আনয়ন করিয়া যে ৰূপ কৃতার্থ सनं, হুইয়াছিলেন অকুণ্ড অসুরমাতন মধুসূদন শ্যামধনকে
