*b* ७ंश डि. शोंश्च” । দুৰ্ব্বত্ত লোককে ভাগ্যবান্ দেখিলে বুদ্ধিমান তাহার নিকটে মস্তক মত করেন। ভোমার বল না থাকিলে আসতের সঙ্গে তুমি বিবাদে প্রৱত্ত হুইও না । যে হীনৰল লোক লৌহ-কঠিন বাহুকে আক্রমণ করিতে যায়, সে আপনার ক্ষীণ বাহুকেই ভগ্ন করে। ছে প্রপীড়িত দুৰ্ব্বল ! অপেক্ষ কর, বিধাতা যখম তোমার প্রবল শত্রুর হস্ত বদ্ধ করিবেন, তখন তাছাকে শিক্ষ) দান করিও । ২০ । রাজা ওমরোলিসের এক দাস পলায়ন করিয়াছিল। লোক পশ্চাতে দৌড়িয়া গিয়া তাছাকে ধরিয়া লইয়া আইসে। পূৰ্ব্বশক্রতাবশতঃ মন্ত্রী এই যুক্তিতে তাহাঁর শিরশেছদনের পরামর্শ দেন যে তাহণ করিলে ভয়ে অন্য কোন ভৃত্য এ প্রকার কার্য্য করিবে না। তখন দাস সিংহাসন প্রান্তে মস্তক অবনত করিয়া নিবেদন করিল “ রাজনৃ! আমার সম্বন্ধে আপনি যছ। মনোনীত করিবেন তাছাই হুইবে । আপনার আজ্ঞার উপরে এ দাসের কথা বলিবার কি আছে ? কিন্তু এই একটী কারণে আমার বলিতে । হইতেছে, আমি মহারাজের অন্নে প্রতিপালিত, ইচ্ছা করি না যে আমার হত্য অপরাধে অণপনি পরলোকে শাস্তিপ্রাপ্ত হয়েন । আগ্রে আমি এই মন্ত্রীকে বধ করি, পরে আমাকে এই হত্যার পরিবর্তে হত্য কৰুন, তখন আমার হত্য অকারণ হইবে না ’ । ইহা শ্রবণে নরপাল ছাসা করিয়া মন্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করিলেন “ বল এইক্ষণ কি পরামর্শ ? ” মন্ত্রী বলিলেন “ প্রভো ! পরামর্শ এই দেখিতেছি যে ঈশ্বর উদ্দেশ্যে ইহাক্ষে মুক্ত কৰুনৃ। তাছাছইলে আমি নিরাপদ হই । অপরাধ আমারই বটে । ” পণ্ডিত লোকেরা এ কথাট, যথার্থ বলিয়াছেন “ যে ব্যক্তি ঢ়িল ছুড়িয়া মারে তাছার সঙ্গে তুমি বিবাদ করিয়া থাকিলে মুখতাবশতঃ নিজের মস্তক ভয় করিয়াছ, য়দি শত্রুর উপর বাণ নিক্ষেপ করিয়া থাক, ধৈর্য ধারণ কর তুমিও তাছার লক্ষ হইয়াছ। ” ২১। এক রাজা এক নিরপরাধের শিরশেছদন করিতে আদেশ করিয়াছিলেন । তাছাতে সে বলিল “ মহারাজ ! আমার প্রতি তোমার
