পাতা:হিন্দুধর্ম্মনীতি.pdf/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ই২ - হিন্দুধৰ্ম্মনীতি । জনক, দুঃখ জনক ও মুখ-দুঃখ-মি শ্রত অবস্থা ভোগ করেন, তাহাকেই ধু রন্ধর বল যায়। নাভিনন্দেত মরণং নাভনন্দেত জীবিতং । কালমেৰ প্রতীক্ষেত নির্দেশং ভূতকে যথা ॥ ৭৬ প্রণকেও ইচ্ছা করিবেক না এবং জীবনকে ও ইচ্ছ। করিবেক না ; কালকেই প্রতীক্ষা করিয়া থাকিবেক, যেমন কৰ্ম্ম চারী ভূতি লাভের কলেকে প্রতীক্ষ করে । প্রজ্ঞয়া মানসং দুঃখং হুনাং শারীরমোবধৈঃ । ন শোচন্তি কৃতপ্রজ্ঞাঃ পশ্যন্তঃ পরমাং গতিং ॥৭৭ জ্ঞান দ্বার। মানসিক দুঃখ এবং ঔষধ দ্বার। শারীরিক দুঃখ নিন্ট কfরবে। কৃতবুদ্ধি ব্যক্তিরা পুরম গতিকে প্রতীতি করিয়া আর শোক করেন না। নাস্তি বিদ্যাসমং চক্ষু নাস্তি সত্যসমং তপ: | নাস্তি রাগসমং দুঃখং নাস্তি ত্যাগসমং সুখং॥৭৮ বিদ্যার সমান চক্ষ, নাই, সত্যের সমান তপস্য নাই, বিষয়াসক্তির ন্যায় দুঃখ নাই এবং পরোপকারণদির ন্যায় মুখ নাই । আনৃশংসাং পরে ধৰ্ম্মঃ ক্ষমাচ পরমং বলং। আত্মজ্ঞানং পরংজ্ঞানং সত্যং ব্রহপয়ং ব্রতং॥৭৯