বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:হিন্দুধর্ম্মের নবজাগরণ - দ্বিতীয় সংস্করণ.pdf/৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হিন্দুধৰ্ম্মের নবজাগরণ আর যখন এই সত্য নির্বিশেষ ব্রহ্মের উপদেষ্ট একমাত্র বেদ—অন্যান্য ঐশ্বরিক ধারণা র্যাহারই ক্ষুদ্র ও সীমাবদ্ধ দর্শনমাত্র, যখন সৰ্ব্বলোকহিতৈষিণী শ্রীতি’ সাধকের হাত ধরিয়া ধীরে ধীরে সেই নির্বিবশেষ ব্রহ্মে যাইবার সমুদয় সোপানগুলি দিয়া লইয়া যান, আর অন্যান্য ধৰ্ম্ম যখন ইহাদের মধ্যে কোন একটি রুদ্ধগতি ও স্থিতিশীল সোপান মাত্র, তখন জগতের সমুদয় ধৰ্ম্ম এই নামরহিত, সীমারহিত, নিত্য বৈদিক ধৰ্ম্মের অন্তভুক্ত । শত শত জীবন ধরিয়া চেষ্টা কর, অনন্তকাল ধরিয়া তোমার অন্তরের অন্তস্তল অনুসন্ধান করিয়া দেখ, তথাপি এমন কোন মহৎ ধৰ্ম্মভাব আবিষ্কার করিতে পারিবে না, যাহা এই আধ্যাত্মিকতার অনন্ত খনির ভিতর পূর্ব হইতেই নিহিত নাই। তথাকথিত হিন্দু পৌত্তলিকতাসম্বন্ধে বক্তব্য এই, প্রথমে গিয়া দেখ, ইহা কিরূপ ভিন্ন ভিন্ন আকার ধারণ করিতেছে ; প্রথমে জান গিয়া, উপাসকগণ কোথায় প্রথমে উপাসনা করেন, মন্দিরে, প্রতিমায় অথবা দেহমন্দিরে। প্রথমে, নিশ্চয় করিয়া জান, তাহারা কি করিতেছে —(শতকরা নিরনব্বই জনের অধিক নিন্দুকই এ সম্বন্ধে こや