বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:হেমোপাখ্যান.pdf/১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$ হেমোপাখ্যান । ৰমমধ্যে জলিয়াছ ? ঋষির এই কথা শুনিয়া শূরসেন মন্ত্ৰতাৰে বিলয় পূর্বক নিজ অীগমন রত্তান্ত নিবেদম করিলেন । কৌশুিল্য তপোধন। তাছার মনোগড় বিষয় অবগত ছইয়া কহিতে লাগিলেন, বৎস! ঐ যে সম্মুখবর্তী জলাশয় দেখিতেছ, উটি ভূষৎ নামক মহাসপোর বাসস্থান । সেই বৃহৎ ব্যাল গোধূলি সময়ে উঠিয়া অৰ্দ্ধ রজনী পৰ্য্যন্ত এই ঘনে সাহারার্থে পশু সম্বেষণ করে এবং খামিনী শেষ ছইলে সেই সপ পুনরায় স্বস্থানে যায়, এইরূপ প্রতিদিন করিয়া থাকে । সেই সপোঁর ভয়ে প্রথম রাত্রে কোন জন্তু এবনে সমাগত হয় না, রাত্রি শেষ হইলে বন্য জন্তু সকল অংসিয়া নিৰ্ভয়ে এই স্থানে বিচরণ করে । কিন্তু তুমি যদ্যপি কোন কৌশল স্বীয় সেই বলিষ্ঠ বিষধরকে বিনাশ করতে পার, তাহা হইলে তোমার মনোজীষ্ট সিদ্ধি হইৰে এনং ক্ষমায়াসে সেই কন্যণর সন্দশম পাইবে, নচেৎ সন্মযাম্পশ্যারূপ কাদম্বিনীকে কদাপি দেখিতে পাইবে ল । তাহার কারণ এই যে ভূধংনগরে শিরোরত্বের প্রভাবে জলমধ্যে পাতাল গমনের প্রশস্ত পথ উত্তমরূপে দৃষ্টিগোচর হইবে এবং ভদ্বারা নিৰ্ব্বিঘ্নে পাতালপুরে প্রবেশ করিতে পরিবে, জন্যথা তথায় গমন করিবার অন্য কোন উপায় দেখিতেছি না । এই সদুপায় কছিয়া কৌশুিল্য অপোধন উiহাকে সে দিবস তথায় অবস্থিতি করিrজ জলেক অঙ্কুরোধ করিলেন কিন্তু শূরসেন্স কন্যা দর্শনের ঔৎসুক্য বশতঃ সেই রাত্রেই সপকে ৰিপাশ করিষার জন্য খছধির নিকটে বিদায় লইলেন ।