বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/২৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨8ના बछह-नि ॥ [ ७ई बर्ष, छांज । উঠিত,—দিগদিগন্ত হইতে জলচর পক্ষীরা আসিয়া আছোরাত্র বিচরণ করিত। পল্লীর প্রায় সৰ্ব্বত্র মুঠাম ফলপুষ্পের বৃক্ষরাজি। আর দক্ষিণে নীলাচলের আকাশম্পর্শ অস্পষ্ট বিরাটু ছায়া প্রভাতে ও সন্ধ্যায় সঞ্জীবিত হইয়া উঠিত। বালক পদাঙ্কনারায়ণ দেখিতে দেখিতে বিক্ষিত-বিমুগ্ধ হইত। নবম পরিচ্ছেদ । কৈশোরে পদাঙ্কনারায়ণ মাতৃসঙ্গে বনকুঞ্জে গিয়া বেশীদিন থাকিতে পাইত না । দুইদিনের জায়গায় তিনদিন হইলে স্বয়ং দাসমহাশয় সেখানে ছুটিয়া যাইতেন । তাহার সতত আশঙ্কা, কোনরূপ কুসংসর্গে পড়িয়া পাছে কুমার তাছার আদর্শ হইতে স্বলিত হইয়। পড়ে । বয়োবুদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পদাঙ্কনারায়ণ মৃগয়ায় কিছু আসক্ত হইয়া উঠিতেছিল, বাল্যের মত মাতুলালয়ে গিয়া শুধু গ্রাম্য খেলাধূলায় তাহার আর তৃপ্তি হইত না। তাহার লক্ষ্য স্থির হইলে প্রথমবৎসর বনকুঞ্জে- আসিয়া জলচরপক্ষীদের প্রতি দুইএকদিন শরসন্ধান করিবার লোত সে সংবরণ করিতে পারে নাই, দুইচারিটা বন্দুকের আওয়াজও গ্রামে শোনা গিয়াছিল । ইহাতে পদ মাতামহীর কাছে মৃদু ভৎসিত হইয়ূছিল। “ছি ভাই, ঐ নিরীহ পার্থীগুলি চিরাদন এই গ্রামের আশ্রয়ে আছে, কখন তারা আমাদের কোন অনিষ্ট করে না। বরং প্লন্মের বনে যখন খেলিয়া বেড়া, দেখিতে কেমন মুন্দর। তুমি আর কশন এমন অন্তার কাজ করিও না। তোমার সী ছেলেবেলায় উছাদের কত ভালবাসিত, ৗরি পাড়ে যখন তখন গিয়া উহাদের খেলা cमषिङ, मांब्र षाहेरउ उि । cठायांब ७मन পাথুমার বিস্তা কে শিখাইতেছে ভাই!” বুদ্ধ আদরের নাতিকে এইরূপ নরম গরম অঙ্গুযোগ করিয়াই ক্ষান্ত হইলেন না । কন্যাকে বলিলেন, “মা, রাজার ছেলে শিকার করে, তা জানি, কিন্তু পাহাড়ে-জঙ্গলে হিংস্ৰকপশুর অভাব নাই । দুষ্টের দমন শিষ্ট্রের পালন, যেমন মামুষের মধ্যে, তেমনি জীবজন্তুরও মধ্যে। আমার দিব্য, ছেলেকে তুই কখন নিরীহ পশুপার্থীদের বধ করিতে দিস না।” ইহার পর বনকুঞ্জে আসিয়া কুমার শিকার খেলিতে ইচ্ছুক হইলে তাহাকে ময়ূরভঞ্জরাজ্যের অন্তর্গত নিকটবৰ্ত্তী নিবিড় জঙ্গলে প্রবেশ করিতে হইত। শিবাপ্ৰসন্নদাস কুমারের মৃগয়াসক্তি লক্ষ্য করিয়াও কিছু বলিতেন না। তিনি স্বয়ং তাহাতে নি:স্পৃহ হইলেও বুঝিতেন, রাজপুত্রের পক্ষে শৌর্যবীর্য্যের অমুশীলন অবশ্যকর্তব্য এবং সেজগু জীবহত্য অবশুম্ভীবী । পরম বৈষ্ণবী মাতামহীঠাকুরাণী দাসমহাশয়কেও ছাড়িয়া কথা কহিবার পাত্রী ছিলেন না । কস্তাকে যাহা বলিয়াছিলেন, শিবপ্রসন্ন বাসষ্ঠী পূজার নিমন্ত্রণরক্ষা করিতে আসিলে তাহাকেও অল্পবিস্তর সেই কথাই শুনাইয়া দিলেন । অতএব দাসমহাশয় অতঃপর দুইএকজন শিকারী কুমারের মাতুলালয়ে অবস্থানসময়ে বরাবর তাহার সঙ্গে পাঠাইতেন । কিন্তু বৃদ্ধা ঠাকুরাণীর এমনই শাসন যে, পদাঙ্কনারায়ণ অথবা তাহার অম্লচরেরা বনকুঞ্জ হইতে বহুদূরে গিয়াও মৃগয়ার সময় তাহার আদেশলঙ্ঘন করিতে সাহস করিত না । हेशत्र क्रण शबिन, ननक अहद्धि बड़ा