ses यछान्दर्मि । [ ৭ম বর্ষ, আষাঢ়, ১৩১৪ “কুন্ত্রমশয়ন করিতে রচন মোরা “যবে তব প্রিয় ক্ষোভে ইস্ক্রিয়চয়— কত না সহায় হ’তে মধু, হায় তুমি— স্বীয় আত্মজা অভিলাষে প্রজাপতি ; ” তবে মোর চিতা কর বিরচিত ত্বরা, যাচি করপুটে, ওগো শির লুটে ভূমি ! (৩৫) “স্তার পর মেরেচিতনল করে शॉन, দক্ষিণ-বায় বীজনি” ত্বরীয় জাল’—- জান ত হে মধু, তব প্রিয়বধু কাম ক্ষণেক’ না রহে রতির বিরহে ভাল ! (৩৬) “এতেক আচরিং, দোহে দিয়ে করি’ মনে সলিলাঞ্জলি শুধু এক, বলি মধু ! বারি সে পরম পরলোকে মম সনে এক সাথে পান করিবে সে প্রাণবধু। (৩৭) পরলোক-বিধি হে মধু সাধিবি আর— অতমুরে স্মরি চুতমঞ্জর দিয়ে, কচি কিশলয়ে কিছু সাথে লয়ো’ তার— সখী যে তোমার বড় এ-সবার প্রিয় !" (৩৮) দেহবিমোচনে হেন দিলা মনে সায় ! —রতিরে তখন আশাসে গগনবাণী ; সর-শোযাহত শঙ্করীরে যথা হায় প্রথম বরষা বাচায় ভরসা আনি । (৩৯) “স্বর-বধূ অয়ি ! দুরলভ দয়িতার রবে না জানিয়ে চির তব প্রিয়তম! শুন যে-কারণ হয়েছে মরণ তার হর-আঁখি-ভব অনলে শলভসম ;- )8 ه( ক্ষণে করি তার চিত্তবিকার জয় শাপে অতনুর সেহেতু এ দুৰ্গতি – (৪১)
- 'উমা-পরিণয় করি’ যে সময়, হয়ে
( গিরিজার তপে প্রীত হ’য়ে সপে’ হৰি ) লভিবে হরষ নিভৃতে পরস্পরে, . নিজ কলেবরে যোজিবেন স্মরে বিধি ! (৪২) “—যম উপযাচে, বিধি কন পাছে হেন তোমার প্রাণেশ-অভিশাপশেষ-কথা । • অশনি, অমৃত, এ উভয়েরি ত জেন’ বণী, জলধর, জনয়িত সৰ্ব্বথা ! (৪৩) “তাই সুশোভনে ও তছু যতনে রেখ’ হবে এ শরীরে প্রিয়াগম ফিরে যদি – ' রবিতেজে ভারি শুকালেও বারি দেখ নিদ্বাঘের পরে পুন স্রোতে ভরে নদী !” (৪৪) এরূপে তখন অলখে সে কোন দেবতা করিল রতির বাসনা শিখিল মরণে ! মনোজমুহৃদো মানিয়া প্রকৃত সে কথা , অতস্থ-বধূর আশাসে মধুৰ বচনে । রতিও এ বিপাক পরিপাক যতদিন প্রতীখে প্রতি নিশা, অতি কৃশ জাগিয়া ! দিবসে বলি’ এক শশিলেখা যথা ক্ষীণ – किग्न-१ नांश् िजांछ-ब्रटरु जfक जांश्रिीब्र!! (8७) ঐবিহারিলাল গোস্বামী । (8t)
