পাতা:বঙ্গদর্শন নবপর্যায় সপ্তম খণ্ড.djvu/৩৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e? - জাম্বা বা পুরুষ ও প্রকৃতির সম্বন্ধ হইতে যেমন गबूनांब्र अश९, cउभनि भांश्व । প্রকৃত স্বরূপ আত্মা | আত্মধৰ্ম্মষ্ট মানুষের স্বধৰ্ম্ম । আত্মধৰ্ম্মের প্রকৃত বিকাশে ও তৎসংশ্লিষ্ট প্রকৃতিধর্মের উন্নতিতে বা আপুণে মানুষের মঞ্জস্যত্বের বিকাশ হয় । কেন না, মাকুষ্ণ প্রকৃত আত্মস্বরূপ। প্রকৃতি তাহাঙ্ক স্বধৰ্ম্মবিকাশের সহায়মাত্র । ইহা পরে বিবৃত হইবে । প্রকৃতির জাপুরণেই জীবে বিকাশ । প্রকৃতির অবনতিতেই জীবের অবনতি । প্রকৃতিই জীবধৰ্ম্মবিকাশের সহায় বা অন্তরায় । আত্মধৰ্ম্মের বা আত্মস্বভাবের উন্নতি-অবনতি নাই। তৎসংশ্লিষ্ট প্রকৃতির ধৰ্ম্মের উন্নতিতে বা অবনতিতেই আত্মধৰ্ম্মের উন্নতি বা অবনতি বোধ হয়। প্রকৃতি মলিন হইলে আত্মধৰ্ম্ম আবর্তি হয়। প্রকৃতি নিৰ্ম্মল হইলে আত্মধৰ্ম্মের প্রকৃত বিকাশ হয়। প্রকৃতির উন্নতি তেই জীবের উন্নতি। প্রকৃতির অবনতিতে জীবেরও অবনতি হয় । এই প্রকৃতি অমুजां८ब्रहे छौददग्न छौदइ ।। ७क ङrर्थ ५ड़े প্রকৃতিধৰ্ম্মই জীবের ধৰ্ম্ম । মানুষের সম্বন্ধে ও এই কথা। মামুষের পক্ষে ৪ তাহার প্রকৃতির ধৰ্ম্ম অনুসারে তাহার ধৰ্ম্ম নিয়মিত হয় । প্রকৃতির জাপুরণে তাহার ধর্শ্বের বিকাশ হয় । প্রকৃতির আপুরাণ যে "জাত্যস্তরপরিণাম হয়, তাহ পাতঞ্জলদর্শনে উল্লিখিত হইয়াছে। -শ্ৰাতৰুত্বপরিণাম প্রকৃত্যপুরাৎ " " অর্থাৎ প্রত্যেক জীবের যে প্রকৃতি আছে, তাছায় আপূরণেই তাছার জাত্যস্তরপরিণাম হয়। ইহার জন্ত ৰে সহায় বা অসমবায়ী কায়s ৰ নিমিত্ত—তাছা কেবল সে পরিণামের পৰে ৰাধা দূর করে মাত্র। \ বঙ্গদর্শন। মামুবের। [ ৭ম বর্ষ, কাৰ্ত্তিক, ১৩১৪ "নিমিত্তমপ্রযোজকং প্রকৃতীনাং ৰ-ভোৰ ততঃ ক্ষেত্রিক বৎ " কেবল মাগ্নবসম্বন্ধেই যে এ নিয়ম, তাহ নহে । সকলজাতীর জীবের সম্বন্ধে এই কথা । অতএব ধৰ্ম্মের মুলার্থ কি, তাহ আময়। ইহা হইতে কতক বুঝিতে পারি। কিন্তু এই মূল অর্থ ব্যতীত অন্তরূপ অর্থেও " এই ধৰ্ম্মণব ব্যবহৃত হইয় থাকে । সংক্ষেপে বলিতে হইলে, এতক্ষণ আমরা যে ধর্শ্বের কথা বলিতেছি, তাহা কারণধৰ্ম্ম । ইহা ব্যতীত গুণধৰ্ম্ম, কাৰ্য্যধৰ্ম্ম এবং ফলধৰ্ম্ম উল্লিখিত হইতে গারে । আমাদের অথবা প্রত্যেক ব্যক্তির বা বস্তুর অন্তনিহিত ধৰ্ম্মশক্তির জন্ত, অন্য ব্যক্তি বা বস্তুর সংস্রবে বা ঘাতপ্রতিঘাতে, সেই শক্তির বা ধৰ্ম্মের ষে লক্ষণ অথবা যে গুণ প্রকাশ পায়, তাছা হইঙেই সে ব্যক্তির বা বস্তুর ধৰ্ম্ম আমরা বুঝিতে পারি। এজন্য সে লক্ষণ বা গুণকেও আমরা ধৰ্ম্ম বলি । অথবা যে লক্ষণ বা গুণ দেপিলে আমরা সেই অস্বনিহিত ধৰ্ম্মের বিকাশ হুই, তেছে বুঝি, তাহাকে আমরা ধৰ্ম্ম বলি । আবার বাহাতে সে শক্তির অবনতি হইতেছে দেখি, সে লক্ষণ বা গুণকেসামরামর্শ বলি। भाशबई मछ, नम, मम, भश्नि, गडा थइङि ७१ दी जत्रकsizक पञांभद्रां श्रुग्{#जक्रॐ व ७ीकকথার ধৰ্ম্ম বলি। সেইরূপ হিংস, ক্রয়ত, মিথ্যাবাদিত প্রভৃতিকে আমরা অধৰ্ম্ম বলি । সেইরূপ অপরের সহিত ব্যবহারে সেই অস্তুনির্তি ধৰ্ম্মশক্তির বশে জামরা বেঙ্কপ কার্য্য করি—তাছার মধ্যে যে কাৰ্য্য আমাদের সেই ধৰ্ম্মশক্তির বিকশিত ৰ উন্নত অবস্থার श्रृंग्निकांब्ररुं, ठाशंtक ● अांबङ्ग क्ष*कांर्षी बाँ stoo