পাতা:বঙ্গরহস্য - ভূবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/২৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেশ প্লাবিত করিয়া তিনি পুনঃ পুনঃ দীর্ঘনিশ্বাস পরিত্যাগ করিতে লাগিলেন। একটু পূর্বে শিবপ্রসাদের,-না,-এখন আর তাহাকে শিবপ্রসাদ বলিবার প্রয়োজন নাই,-একটু পূৰ্ব্বে ভবরত্বের চক্ষেও জল আসিয়াছিল, স্বীকৃত্মাৎ সেই জল বিশুদ্ধ হইয়া ভঁাহার মুখখানিকে কেমন এক প্রকার বিবৰ্ণ করিয়ীমুদিল ; ভবয়স্ক কঁাপিতে লাগিলেন । । ' বাবু ব্ৰজরত্ন তত যন্ত্রণার উপরেও কম্পিত-কলেবরে ভবিরত্বের মুখপানে চাহিয়া রছিলেন। ভয়ে কি বিস্ময়ে কিম্বা জীবনের পূৰ্ব্বকথা স্মরণে হঠাৎ তাহার কম্প উপস্থিত হইল, ও, হা কেকুল তিনিই জানিতে পারলেন। ইত্যগ্ৰে যত গুলি কথা তিনি বলিক্সাঠি লেন, मई अदै ठा क९iाद्र मtअ मtअ७ রসন্নার কম্পন ছিল ; পাঠ বারবার সুবিধার নির্মিন্ত্ৰ ভঁহার সেইরূপ কাম্পত বাক্যগুলিঞ্জামরা একসঙ্গে শ্রেণীযুদ্ধ করিয়া লিপিবদ্ধ করিয়াছি ; বস্তুতঃ পত্রের ফয়ানগুলি কর্মীয়া দিবার जमश्न डिनि বার বার থামিয়াছিলেন, বার বার কঁাপিয়াছিক্তিবায়বার নিশ্বাস ফেলিয়াছিলেন, বার বার অশ্রুবর্ষণ করিয়া কম্পিত-হস্তে ༦མ་རྒོ་གི་ཆོ་ག་ করিয়াছিলেন, বার বার পিপাসায় শুষ্ক কণ্ঠ হইয়া । qन একটু জল পান করিয়াছিলে 曙 একটানে সকল কথা বলিতে পারেন নাই। ভােবরত্বের পরিচয় না জানিয়াও ভবরাষ্ট্রর উদ্দেশে যতক্ষণ তিন ভবরত্বের পরিচয় দিতেছিলেন, ততক্ষণ আঁহার তপ্তস্করন্থে বিন্দুমাত্রও শান্তি ছিল না; ভবরদ্রের নিজমুখে সত্যপরিচয় প্রাপ্ত হইয়া, কিঞ্চিৎ শান্তির উদ্রেক হইলেও ‘কাঞ্চলে তাহার বাকুরোধ হইল, নয়ন মুদ্দিন্ত করিয়া নিষ্পন্দ গাত্রে তিনি নিৰ্বাক হইয়া ব্রাহলেন ; অবষ্ণু দর্শন করিয়া ॐङ्गाङ्के छं, श्ल। খানিকক্ষণ সামলাইয়া অল্পে অল্পে নায়ুন উন্মীলন পূৰ্ব্বক রোগী পুনরায় অল্পে অল্পে স্তম্ভিতম্বরে বলিতে লাগিলেন, “হা,-সত্য কি ভূমি আমার কাছে বসিয়া। রহিয়াছ ? হাঁ,-সত্যই কি তুমি ভবরত্নঃ সত্যই কি তুমি বীচিয়া আছ ? সত্যই কি তুমি শিবপ্রসাদ নাম লইয়া আমার কাছে 建 ছে। আশ্ৰয় । লইয়াছিলে শ্ৰী.-সত্যই তুমি ভবিরত্ব। তোমার মুখের আকৃতিতে এখন আমি তোমার পিতৃমুখের প্রতিবিম্ব দর্শন করিতেছি। হায় হায়! আমি তোমার ধৰ্ম্মশীল পিতাকে বিনা দোষে বিনাশ করিয়াছি! আমার সে পাপের প্রায়শ্চিত্ত নাই। কিছুতেই আমার পরিত্রাণ নাই! সত্যই কি তুমি সেই ভুঞ্জিািতই, সভ্যই তুমি । ভৰত্ন। অবিরত্ন ! তুমি কি আমার্কে ক্ষমা করিতে