ধঙ্গরহস্য। ৯ : জীবনের লীলা-খেলা ফুরাইল । ভাগ্যে ছিল, মৃত্যুকালে আমি তোমার নিকট বিদার লাইতে পারিলাম। বৎস! তুমি আমাকে বিদায় দাও! সংসারের নিকট दिनांश श्रेब्रा আম-” , , কথা সমাপ্ত হইল না। বাহির হইতে গৃহের দ্বারে ঘন ঘন করাঘাত। *ाशन्ना cखाहन्न জোরে ডাকিয়া বলিতেছেন, “দ্বার খুলিয়া দাও, দ্বার খুলিয়া, দাও! এত বিলম্ব কিসের জন্য ? শীঘ্ৰ দ্বার খুলিয়া দাও!” শীঘ্র শীঘ্ৰ উঠিয়া ভােবরত্ন দ্বার খুলঙ্কা দিলেন, প্রবেশ করিলেন দুই জন ডাক্তার। দ্বার উন্মুক্ত রহিল। রোগী পুনরায় নিৰ্বািক,-নিমীলিত-নেত্র। ডাক্তারেরা পরীক্ষা কারুয়া দেখিলেন, চৈতন্য নাই। ভূবন্ধুকে সম্বোধন করিয়া একজন ডাক্তার বলিলেন, “নায়েব মহাশয়! আপনি এ কি করিয়াছেন ?” প্রাণ থাকিতে মারিয়া ফেলিবেন কি ? আপনি বিজ্ঞ, এমন সঙ্কটাপন্ন রোগীকে এতক্ষণ বকাইয়া। আপনি ভাল কুৰ্ম্ম করেন নাই। এখনও যদি—” কথা কহিতে কহিতে সূক্ষ্মখের নূতন লেখা কাগজের দিকে দৃষ্টিপাত করিয়া, ডাক্তারী-মহাশয় চমকিতস্বরে কহিলেন, “এ কি ? এ সকল লেখা কাগজ কিসের ? এতক্ষণ কি আপনি এই কাজ করিতেছিলেন ? আপনি নিজে উহা লিখিয়াছেন কিম্বা রোগীকে বকাইয়া বাকাইয়া লিখিয়া লইয়াছেন, གི་ཝ་ বলুন, *ስማ ' প্রতীকার না করিলে আমরা আর চিকিৎসার অবসর পাইব না। কেন আপনি এ সকল কাগজ লিখিয়াছেন, এখনি আমরা তাহা জানিতে চাই।” মুহূর্বকাল ডাক্তারের মুখের দিকে। চাহিয়া থাকিয়া ভবয়ত্ব কহিলেন, “বাধ্য श्वांश्लिाग । । কর্তা ঐ সকল কথা লিখিতে বলিলেন, अवांश झू९ब्रा छैफ्रिङ হয় না, সেই জন্যই লিখিতেছিলাম।” “ভাল কৰ্ম্ম হয় নাই” বলিয়া ডাক্তারী-মহাশয় পুনৰ্বার রোগীর নাড়ী পরীক্ষা করিয়া একমাত্রা তরল ঔষধ তাহার মুখে ঢালিয়া দিলেন, কতকাংশ কণ্ঠস্থ হইল, কতকাংশ কন্স ৰাহিয়া পড়িয়া গেল। দ্বিতীয়বার আর এক মাত্রী ; দশ মিনিট পরে জার এক মাত্রা। এই তিনবার ঔষধ সেবন করিয়া প্রায় অৰ্দ্ধঘণ্টা পরে ৰোগী একবার পূর্থের দিকে চাহিলেন, কাহাকে দেখিলেন, ঠিক করিতে না পারিয়া শিখান্স ফেলিয়া বলিলেন, “আঃ!—এতক্ষণ কোথায় ছিলে?--ম্ভাব রত্ন। আমাকে কি চিনিতে পারিতেছি ঈদ-উঃ! কালাস্তুক - আমি তোমার
