ও নমো গণেশায় { ٭ سسی ہو وہ بس۔ डूभिक । মহৰ্ষিবেদব্যাস প্রণীত অষ্টাদশ মহাপুরাণ, তন্মধ্যে ব্রাওtগুপুরাণ অতি গুহ্যতম, পরম অদ্ভুত রহস্তযুক্ত অনেক প্রস্তাব আছে, বেদচতুষ্টয় মন্থন করতঃ সারভূত এই পুরাণসার প্রকম্পিত হইয়াছে, পূৰ্ব্বোত্তর দুই খণ্ডে বিভক্ত, দশসহস্ৰ শ্লোক সমম্বিত, শ্রবণ পঠনে লোকের নিরতিশয় মোক্ষলাভ হয়, অতিনিৰ্ম্মল পবিত্রতম ভগবদ,ণ বৃংহিত সৰ্ব্বোত্তম নিশ্রেয়সকর, কলিকন্মষাকুলিত জনগণের চিত্তপরিষ্কারকারক জনমন সন্তোষণ অদ্ভুত পুরাবৃত্তানুসন্ধান ইহাতে ব্যাখ্যাত হইয়াছে। পৃচ্ছক, শ্রোতা ও বক্তা এতৎ ত্রয়েরই আনন্দ সন্দোহবৰ্দ্ধন হয়, পুৰ্ব্বখণ্ডে ভূরিশ ভববিলাসোল্লাস ল্যস্ত ভঙ্গে সুমধুররসতরঙ্গ সঙ্গ সঙ্গিতপুরাণবাৰ্ত্তাশ্রবণে অপরিমিতহর্ষিতমন হইতে হয়; তন্মধ্যে রামন্থদয়াখ্য চতুঃসহস্ৰ শ্লকে অধ্যাত্ম রামায়ণখ্যে স্ত্রীরামচন্দ্রের লীলাকথা এবং তদন্তৰ্গত রামগীতাও সুবর্ণিত আছে, যৰ্জ্জুবণে জীবের বেদান্ত শ্রবণজ মোক্ষফললাভ হয়, এমন উপাদেয়পুরাণ শ্রবণে ভাগ্যবানজনেরই আদরজন্মে, ভাগ্যরহিত অভাজন জনের ভাগ্যবৰ্দ্ধন জন্য এই মৰ্ত্ত্যলোকে নিষ্কলঙ্ক নিশাপতি সদৃশ সংপূর্ণৰূপে পুরাণচন্দ্র সমুদিত হইয়াছেন, উত্তরখণ্ডে রাধান্তদয়াখ্য মোক্ষদ প্রস্তাব অনুবর্ণিত, তাহাতে ভগবান ক্রীকৃষ্ণবির্ভাব বিলাস নীলাম্বুবর্ণনে পরমাপ্রকৃতি আদ্যাশক্তি স্ত্রীরাধিকার মহিমা সুবিস্তারিস্তৰূপে অনুবর্ণিত আছে, উদ্দীপ্ত দিনকরসদৃশ এই পুরাণবর জগতের অন্তঃস্থ অন্ধকারপমার্জক হয়েন। ইহার স্বৰূপার্থ প্রকাশাভাবে ভাবুকর সম্যক ভাবোদয় হইবার বিষ্ম জন্মিতেছে, এই দশসাহস্ৰ শ্লোকের মধ্যে চারি সহস্ৰ অধ্যাত্ম রামায়ণের কেবল রাগীতাখ্য কতিপয় শ্লোক কোন মহাত্মার প্রণীত সমূলাৰ্থ ভাষা প্রবন্ধে রচিত দেখিতে গাওয়া যায়, তৎপাঠে যে লোকের কত সুখোদয় হয় তাহ বর্ণনাতীত, এ#ন্ত ভক্তিরস সারার্থ উত্তরখণ্ডীয় রাধান্তদয় প্রস্তাব মূল গৌড়ীয় সাধুভাষায় প্রতিভাষিত করিয়া সজ্জন প্রতোষণার্থ প্রকাশ করিলাম, এক্ষণে সুপণ্ডিত সাধুসদাশয় বিচক্ষণ কোবিদগণ সন্নিধানে প্রার্থন এই
