বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/২২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* -o-o-o-o-o- ७etrधीजन्म ●T司乙E司 শিক্ষা-হিন্দু-মুগ সমাবর্তন ব্ৰহ্মচৰ্য্য বা বেদভ্যাস শেষ করিয়া ও গুরুকে দক্ষিণা দিয়া বাড়ী ফিরিবার নাম ছিল সমাবর্তন । ব্রহ্মচল সমাপ্ত হইলে বিশেষ অনুষ্ঠান ছিল, স্নান ; স্নান করিলে ব্রহ্মচারীকে ‘শ্নাতক’ বলা হইত। গুরু নিজে মুলসিত জলে শিক্ষাকে স্নান করাইতেন এবং তাহাকে নুতন বস্ত্র ও অলঙ্কার দিতেন। স্নাতক তিন রকমের fছল। যে বেদপাঠ সমাপ্ত করিত কিন্তু যে-সব ব্ৰত করণীয় ছিল তাহ সমাপ্ত কপি তনা, তাহাকে বিদ্যাস্নাতক’ বলা হইত। যে ব্ৰত সমাপ্ত করিত কিন্তু বেদ অসমাপ্ত রাখিত, তাহার নাম ছিল 'ব্রত স্নাতক; আর যে বেদ ও রত উভয়ই সমাপ্ত করিত, তাহাকে বলা হচত, ‘বিদ্যা-ব্রত-স্নাতক" । স্নাতক সেকালের 'গ্র্যাজুয়েট’ ছিল বলিয়া মনে হয়। এই স্নাতক-ব্রাহ্মণের এ দুব সম্মাণ ছিল দেখা যায় যে, রাস্তায় যে-কাহার ৪ সঙ্গে দেখা হউক, এমণ কি রাজাকেও, সকলেব আগে স্নাতক বাহ্মণকে পথ ছাড়িয়া দিতে হইত। সকল ছাত্রই যে গুরুকে দক্ষিণা দিয়া সমাপত্তম করিত, তাই নহে ; অনেকে সারা জীবন গুরুর গুহে থাকিয়া বেদভ্যাস করিত। হহাদিগকে নৈষ্টিক প্ৰহ্মচারী’ বলিত । পরীক্ষা .সকালে গুরুগুংে শিক্ষালাভ ইহঁত বলিয়। যে একেবারে পরীক্ষার ব্যবস্থা ছিল না, তা নহে। আমরা দেখিতে পাই যে, সে পালের পরীক্ষা আরও শক্ৰছিল,কেননা গুরুর সঙ্গে কোন ও পরিষদে উপস্থিত eহয়। ছাত্রগণকে বিচার করিতে হইত। যে শিক্ষা গুর’র গুহে থাকিয়া লাভ কর। হইত তাহার পরিচয় ও পরীক্ষা পণ্ডিত সমাজের কাছে দিতে হইত। এই সমাজের নাম ছিল পরিষদ ব৷ গোষ্ঠী। এই পরিষদে শুধু বিশিষ্ট গুরু ও পণ্ডিতদিগেরই স্থানছিল এমন নহে,উহাতে ছাত্রদের এইরূপ বহু পরিষদের কথা প্রাচীন গ্রন্থে পাওয়া যায়। বৃহদারণ্যক উপনিষদে আমরা “পাঞ্চাল পরিষদের” উল্লেখ পাই। উহা হইতে জানিতে পারি যে, সেই সুদূর যুগেও ঐ সব পরিষদে কিরূপ উচ্চ অঙ্গের আলোচনা হইত। অধিকার এাহ্মণ, ক্ষত্রিয় ও বৈশু সকলেরই উপনয়ন সংস্কারের পর শিক্ষণলাভ করিতে হইত। কাহাকেও পরীক্ষা প্রতিনিধি থাকিত । ソ○brQ F. 4 -- না করিয়া গুর"কুলে ভক্তিকরা হইত না । কে বিদ্যালাভের উপযুক্ত এবং কাছার বিদ্যার প্রতি প্রকৃত শ্রদ্ধা আছে, তাহা বুঝিপার জন্ত নানারকম কাজের মধ্য দিয়া পরীক্ষা লওয়৷ ইহত। অপাত্রে বিদ্যাদান করা খুব 1নন্দার বিষয় ছিল । যে শুধু লেখাপড়া শিখিতে পারে কিন্তু যাহার চরিত্র গঠিত হয় নাই, তাছাকে বিদ্যা দান করিবার রীতি ছিল না। লিশেষ করিয়া বেদ প্রভূতি শাস্ব মাইকে তাহাকে পড়াইবার নিয়ম ছিল না। অপুত্র' অর্থাৎ অযোগ পুত্র, এবং 'অশিষ্ণু' অর্ণ২ অযোগ্য শিষ্যকে বেদলিখা দেওয়া হইত না । আমরা এই রূপ একটি গল্প পাই—বিদ্যাদেবী যেন ভয়ে ভীত হইয়। এক অধ্যাপকের নিকট আসিয়া BJBB BBBSBB BBBS KKBSBBBBSB BBS BB আমি রত্নস্বরূপ, আমাকে ময় করিয়া রক্ষা করি ৪, gLLB BS SBB BBBSBBB CLLLL BBS BB BBBS এমন অপাত্রে আমাকে কখনও দিওনা, তাই হক্টলে সমাপ তেজ নষ্ট ৮ইয়া যাইলে ।” কাছারও নিকট ইষ্টতে কিছু জানিতে হইলে প্রশ্ন করিবার কতকগুলি নিয়ম ছিল । যেমন তেমন করিয়া অশুদ্ধার সঙ্গে প্রশ্ন করিলে ‘প্রশ্নধৰ্ম্ম’ রক্ষিত হইত না ; এই অবস্থায় গুরু ৪ নিয়! শুনিয়া ও উত্তর দিতে ন ন । ভাল বীজ কেপ গোণা ভূমিতে বুলিতে হয়না. সেই রূপ যেখানে ধৰ্ম্ম বা সেবা-শুশ্ৰুষার সস্থাপন নহি সেখানে বিদাfদান ক গুলা নয় -- এই রূপ ধারণ সে-কালে ছিল । যে কেহ শুধু ছিলেই বা টাকা দলেই পড়িলার অধিকার পাহত না ! শিক্ষার সহিত জীবনের সম্বন্ধ শামরা ইঞ্জিয়েব সাহানে। জ্ঞান লাভ কfর । কিন্তু তদিয়ের দ্বীপ। আমরা কতকগুলি স্পন্দন লাভ করি মার, তাহাদের অর্থ বোধ ক্ষম মনের শক্তি আমাদের মধ্যে আছে বলিয়। চাবাব, আমাদের জীবনী শক্তি ন। থাকিলে ইন্দ্রিয়া বা মনের কাজ চলিতে পারে না । ইন্দ্রিয়েব সাহায্যে শব্দ, রূপ প্রভৃতি সম্বন্ধে অনুভূতি হয়, এবং মন দ্বার। চিস্থা করিতে পারা যায় বটে, কিন্তু প্রাণ না থাকিলে ইহার কিছুই হইতে পারে না। এই কথা উপনিষদে এইরূপ ভাবে বুঝান হইয়াছে " বাকশক্তিচীন ব্যক্তিরও জীবন দেখা যায়, মুক সকলই তাহার দৃষ্টান্ত । দশনশক্তিহীন ব্যক্তিরও জীবন দেখা যায়, অন্ধ সকলই তাছার দৃষ্টান্ত। শ্রবণ শক্তিহীন ব্যক্তির ও জীবন দেখা যায়, ৰপির সকলই