পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سه ماه مه এখানকার বাড়াঘর সমুদয় ইষ্টক এবং প্রস্তরে নিৰ্ম্মিত ছিল। এই বিদ্যালয়ের অধ্যাপনাগুহ বা ছাত্রদের পড়াইবার ঘরই ছিল দশটি। প্রত্যেকটি গুহ প্রায় ত্রিশ ফুট উচ্চ ছিল। আরও আটটি হলঘর ছিল—সেগুলিতে তিনশট ঘর ছিল । এখানেও পড়াশুনা চলিত। বিদ্যালয়ের চারিদিক বেডিয়া বারান্দা ছিল। বিহারের ঘরে ঘরে নানা মূৰ্ত্তি থাকিত।” ইতিহাসে দেখা যায় যে, নরসিংহ গুপ্ত বালাদিত্য, নালন্দায় তিন শত ফুট উচ্চ একটি ইস্ট কনিৰ্ম্মিত বিহার বা মন্দির নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন । এই মন্দিরটি সৰ্ব্বাপেক্ষা উচ্চ এবং খুব সুন্দর ছিল। এই মন্দিরের মধ্যে স্বর্ণ ও মণি-মুক্তার কার্যকার্যা ছিল । লোকে এই বিহারের শোভা ও সৌন্দর্ঘ্য দেখিয়া মুগ্ধ হইত। এই বিহারের উত্তর দিকে বুদ্ধদেবের একটি তামনিৰ্ম্মিত মূৰ্ত্তি ছিল, তাহা ছিল প্রায় আশী ফিট উচ্চ। ৬০ - খৃষ্টাব্দে এই মূৰ্ত্তিটি নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। নালন্দার প্রকৃতিক শোভা ছিল অতিশয় মনোরম ৷ চারিদিকে মন্দির, বিহার, স্তুপ, পাঠাগার ও বড় বড় দীঘি ও সরোবর। সরোবরের স্বচ্ছ ও নিৰ্ম্মল জলে শত শত শতদল ফুটিয়া থাকিত । এই সময় ভারত বর্ষে সহস্ৰ সহস্ৰ সঙ্ঘারাম ছিল, কিন্তু নালন্দার বাড়ী-ঘরের সৌন্দৰ্য্য ও তাঙ্গাদের উচ্চতা সকলকে হার মানাইয়াছিল। কাঞ্চিপুর-নিবাসী ধৰ্ম্মপাল বা ধৰ্ম্মপুত্র এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করিয়া স্বযশ অর্জন করিয়াছিলেন এবং পরে তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য্যের পদ লাভ করিয়াছিলেন। ব্রহ্মপুত্রের পুৰ্ব্বতীরবাসী বাঙ্গালী ব্রাহ্মণ শীলভদ্র ইহার নিকট শিক্ষালাভ করেন। তিনি নিজের শিক্ষা ও চরিত্র গুণে পরে এখানকার: "মহাস্থবির’ : বা । অধ্যক্ষ --- Gधाञ्जौब्प छान्झटप्ङञ्च ८-चौकविश्वन्विन्क्र]ाङनन्झ >880: হইয়াছিলেন । এই ধৰ্ম্মপুত্রের পূৰ্ব্বে ভবfলবেক নামে একজন পণ্ডিত নালন। বিহারের অধ্যক্ষ ছিলেন। এখানে সময়ে সময়ে যে সকল আচার্য বিশেষ প্রতিষ্ঠালাভ করেন র্তাহীদের মধ্যে ধৰ্ম্মপাল, চন্দ্রপাল, গুণমতি, স্থিরমতি, শীঘ্র বুদ্ধ, প্রভামিত্র, পদ্মসংস্থ, বীরদেব, জিনমিত্র, দিবাকরমিত্র, জিন প্রভ, জ্ঞানচন্দ্র, জয়সেন ও রত্নসিংহের নাম করা যাইতে পারে। অ{চাৰ্য্য স্থিরমতি "মহাযানাবতার শাস্ত্র’ এবং ‘মহাসানধৰ্ম্মধাত্ববিশেষাতাঞ্জ’ নামে ছুইখানি মূল্যপান গ্রন্থ রচনা করিয়াছিলেন। চীন ভাষায় তাহার এই গ্রন্থ দুইখানা অনুদিত হইয়াছিল। জিনমতি, গুণমতি এই আচাৰ্য্য ছুইজনও কয়েকখান গ্রন্থ রচনা করিয়া যশস্বী হইয়াছিলেন। নালন্দার নামের ইতিহাস সম্বন্ধেও বিশেষ কিছু জানা যায় না। এ সম্বন্ধে নানা মত প্রচলিত। তিববতী ভাষায় পুস্তকে ইহার নাম পাওয়া যায় নালেন্দ্র। ইউ-য়ান-চাঙের মতে “নালন্দা মঠটি যে আম্রকুঞ্জের মধ্যে অবস্থিত ছিল, সেই বনের ভিতর ইন্দ্রপুকুর নামে একটি পুকুর ছিল,— সেই পুকুরে এক নাগ বাস করিত, তাহার নাম ছিল নালন্দা। এই নালন্দা নাগের নামে ঐ আম্রবনের নাম 'নালন্দাদেশ’ হয়।" এই স্থানেই নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা হয় বলিয়া উহার নাম নালন্দা বিহার হইয়া যায়। আবার কেহ কেহ বলেন,সিদ্ধার্থ বোধিসত্ত্বরূপে এখানে তপস্যা করিতেন। সে সময়ে তিনি গরীব-দুঃখীর দুঃখ দূর করিবার জন্য মুক্তহস্তে সব বিলাইয়া দিতেন। সেই জন্য उाश्tद्म नाम श्य़ ‘न1-यालम्-नm’ अर्थt९ "নালন্দী’। ‘না—অলম্—দা' মুক্ত-হস্তে সর্ববস্ব বিলাইয়াও র্যাহার তৃপ্তি হয় না, সেই রাজার ८मण’, दलिग्ना ॐ श्राद्र नाभ झड़ेब्राzक ‘नt*न' । ইউ-য়ান-চাঙ তাহার ভ্রমণ-কাহিনীতে নালন্দাকে লিগিয়াছেন না-লন-তো ' - - + 4. + ! -