अवैभ जूहैि। ኃ8ፃ থাকেন। আপনি আপন কোষ্ঠে বসিয়া তত্তদাবস্থার জীবগণ যুক্তির সাহায্যে DDS BBSBBDS BiBD DBBu DDD DDD BuDu DBBDD DDD রাখিয়াছেন, ঐ সিদ্ধান্ত গুলিই আমাদের নিকট পূর্বপক্ষ রূপে প্রসারিত হয়। ইহার মধ্যে কথা এই যে, যে জীবনস্থ হইয়া জীব পূৰ্ব্বপক্ষ করেন। সেই জীবনের অব্যবহিত উচ্চ জীৱনস্থ জীবই সেই পূৰ্ব্বপক্ষ নিরস্ত পূর্বক আপন সিদ্ধান্ত করিয়া রাখিয়াছেন। সেই সাৰ সিদ্ধান্ত উল্লেখ করিলেই নিম্নস্থ জীবনের সিন্ধান্ত নিরন্ত হয়। আমাদের অব্যবহিত নিয়ে যে জীবন লক্ষিত হয়, সেই জীবনস্থ সিদ্ধান্ত নিরসনই আমাদের নিজ কাৰ্য্য। আমরা সেই রূপই কাৰ্য্য করিব। আমাদের গ্ৰন্থ মধ্যে স্থলে স্থলে ঐ সকল সিদ্ধান্ত প্ৰদৰ্শিত হইয়াছে। সহজ করিবার জন্য সংক্ষেপে তাহাঙ্গের পুনরালোচনা করিব। নীতি শূন্য বহিন্মুখ জীব এইরূপ যুক্তি করিয়া থাকেন। পরমাণু সকলের সংযোগ বিয়োগ ক্রমে এই বিচিত্র জগৎ, প্রকৃতির অনাদি বিধি অনুসারে, উৎপন্ন হইয়াছে। কেহ ইহার স্বষ্টিকৰ্ত্ত নাই। আমরা পরমেশ্বর সম্বন্ধে যে বিশ্বাস করি সে বিশ্বাস কুসংস্কার হইতে উদ্ভূত। যদি পরমেশ্বর বলিয়া কোন প্ৰকাণ্ড চৈতন্যের প্রয়োজন হয়, তবে সেই চৈতন্যের আর একজন স্বষ্টিকর্তার প্রয়োজন হইয়া পড়ে। তাহাতেও পরমেশ্বর-বিশ্বাস স্থিরতর gDB DB DBBDu BBBD B DDBDBD DBOD BBDS DBDBD DBu KKD হইতে বুদ্ধি উদিত হয়। সেই গঠন ভগ্ন হইলে আর বুদ্ধিরও অস্তিত্ব থাকে না। আত্মা বলিয়া যাহাকে মনে করি, তাহ অন্ধ বিশ্বাস মাত্র। শয়ীর পতন হইলে অস্তিত্বের অভাব হইবে, অথবা মূল তত্বে প্রবেশ করিতে হইবে। এই জীবনে অবস্থিত হইয়া মরণ পৰ্যন্ত যতদূর সুখ ভোগ করিতে পার তাহা, কর। কেবল এই পৰ্যন্ত মনে রাখিবে যে মুখ ভোগ কর্ঘ্যে যেন কোন ঐহিক ভাবী অসুখ উদয় না হয়। রাজদণ্ড, প্ৰাণবধ, পরের সহিত শক্ৰতা, পীড়া অযশ এই সকল ভাবী ঐহিক অসুখ । দৈহিক সুখই প্রয়োজন, যে হেতু ভূদৃতিরিক্ত সুখ নাই। জীবনের মুখ বৃদ্ধি করিবার জন্য বিজ্ঞান, শিল্প, ও কারুকাৰ্য্য যতদূর বৃদ্ধি করিতে পার, যুক্তি ও পরিশ্রম দ্বারা তাহা কর। জীবনের বন্য অবস্থা দূরীকরত পরিচ্ছদের, গাৰ্হস্থ দ্রব্য সমূহের ও শরীরের চাকচিক্য ও বাহ্য সভ্যতা বৃদ্ধি কর । সুখাদ্য, সুগন্ধদ্রব্য, সুশ্রাব্য ৰাদ্যযন্ত্র, সুদৃশ্য প্ৰতিকৃতি ও সুখস্পর্শ বিস্তরণ ইত্যাদি স্বজন করত। সুখভোগ কর। উৎকৃষ্ট অট্টালিকা, নানাবিধ যানাদি নিৰ্ম্মাণ করত।
