পাতা:বঙ্কিম রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৯৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

rise BBBYuuS DBDBDDS BBDBDS rBDDB DDBB BDDB BBD BBB 0BBBBSBBB BBD ধরতে জানে সেই কুরুক্ষেত্রে যন্ধ করিতে আসিয়াছিল; কিন্তু শ্ৰীকৃষ্ণ, পাগড়িবদিগের পরমাত্মীয় হইয়াও, কুরক্ষেত্রে অস্ত্র ধরেন নাই। তিনি মানসিক শক্তি মৰ্ত্তিমান, বাহবিলের আশ্ৰয় লইবেন। না। তাঁহার অভীষ্মন্ট, পথিবীর রাজকুল ক্ষয় প্রাপ্ত হইয়া, একা পাশডব পথিবীশ্বর থাকেন; চািবপক্ষ বিপক্ষ উভষের নিধন না হইলে তােহা ঘটে না; তিনি ঈশ্বরাবতার বলিয়া কলিপিত, তিনি স্বয়ং রণে প্রবত্ত হইলে, যে পক্ষাবলম্বন করবেন, সেই পক্ষের সম্পণে রক্ষা সম্ভাবনা। কিন্তু তাহা তাঁহার উদ্দেশ্য নহে। কেবল পান্ডবদিগকে একেশ্বর করাও তাঁহার অভীষ্মমন্ট নহে। ভারতবর্ষের ঐক্য তাঁহার উদ্দেশ্য। ভারতবর্ষ তখন ক্ষমাদ্র ক্ষদ্র খন্ডে বিভক্ত; খন্ডে খন্ডে এক একটি ক্ষদ্র রাজা। ক্ষদ্র ক্ষদ্র রাজগণ পরস্পরকে আক্রমণ করি যা পাবসম্পরকে ক্ষীণ কারিত, ভারতবর্ষ অবিরত সমরানলে দগ্ধ হইতে থাকিত। শ্ৰীকৃষ্ণ বঝিলেন যে, এই সসাগরা ভারত একচ্ছত্রাধীন না হইলে ভারতের শান্তি নাই; শান্তি ভিন্ন লোকের রক্ষা নাই; উন্নতি নাই । অতএব এই ক্ষদ্র ক্ষদ্র পরস্পববিদ্বেষী রাজগণকে প্রথমে ধবংস করা কীৰ্ত্তব্য, তাহা হইলেই ভারতবর্ষ একাযক্ত, শান্ত এবং উন্নত হইবে। কুরক্ষেত্রের যন্ধে তাহাবা পরস্পরের অস্ত্রে পরস্পরে নিহত হয, ইহাই তাঁহােব উদ্দেশ্য ছিল। ইহারই পৌরাণিক নাম পথিবীর ভারমোচন। শ্ৰীকৃষ্ণ, স্বযং যাদ্ধ করিযা, এক পক্ষের রক্ষা চেষ্টা করিয়া, কেন সে উদ্দেশ্যের বিঘা কৱিবেন ? তিনি বিনা অস্ত্ৰধারণে, অজ্ঞজনেব বথে বসিষা ভাবতরাজকুলের ধবংস সিদ্ধ করিলেন। এইবােপ, মহাভারতীয় কৃষ্ণচবিত্র যতই আলোচনা কবা। যাইবে ততই তাহতে এই কুরকম্পমা দরিদশী রাজনীতিবিশারদের লক্ষণ সকল দেখা যাইবে। তাহাতে বিলাসীপ্রযতার লেশ মাত্র DDiYeBBBBDBD BD DY DDDS এদিকে দশন শাস্ত্রের প্রাদাভােব হইতেছিল। বৈদিক ও পৌরাণিক দেবগণের আরাধনা করিয়া আর মাতিজািতবদ্ধি আৰ্যগণ সন্তুষ্ট নহেন। তাঁহাবা দেখিলেন যে যে সকল ভিন্ন ভিন্ন নৈসৰ্গিক শক্তিকে তাঁহারা পথক পথক দেব কল্পনা করিযা পজা করিতেন, সকলেই এক মলে শক্তির ভিন্ন ভিন্ন বিকাশ মাত্র। জগৎকৰ্ত্তা এক এবং অদ্বিতীয। তখন ঈশ্বরতত্ত্ব নিরাপণ uBD BDDBD DBuBBD BB BDB BDDBD DDB BDBDBS BDBD DDD DDD S DuD বলিলেন ঈশ্বর এই জড় জগৎ হইতে পথক কেহ বলিলেন এই জড় জগৎই ঈশ্বর। তখন, নানা জনের নানা মতে, লোকের মন অস্থির হইষা উঠিল; কোন মতে বিশ্বাস করিবে ? কাহার পজা করিবে ? কোন পদার্থে ভক্তি করিবে ? দেবভক্তিব জীবন নিশ্চয়তা-অনিশ্চযতা জন্মিলে ভক্তি নন্ট হয়। পািনঃ পানঃ আন্দোলনে ভক্তিমল ছিন্ন হইযা গেল। অন্ধ্যাধিক ভারতবর্ষ। নিরীশ্বর বৌদ্ধমত অবলম্বন করিল। সনাতন ধৰ্ম্মম মহাসড়কটে পতিত হইল। শতাব্দীর পর শতাব্দী এইরূপে কাটিয়া গেলে শ্ৰীমন্তাগবতকােব সেই ধৰ্ম্মেব পািনরদ্ধাবে প্রবত্ত হইলেন। ইহাতে দ্বিতীয় কৃষ্ণচরিত্র প্রণীত হইল। আচাৰ্য্য টিপডল এক স্থানে ঈশ্বর নিরাপণের কাঠিন্য সম্পবন্ধে বলিযাছেন যে, যে ব্যক্তি একাধারে উৎকৃষ্ট কবি, এবং উৎকৃষ্ট বৈজ্ঞানিক হইবে, সেই ঈশ্বর নিরাপণে সক্ষম হইবে। প্রথম শ্ৰেণীয় বৈজ্ঞানিকতা এবং প্রথম শ্রেণীর কবিত্ত্ব, একাধারে এ পৰ্যন্ত সন্নিবেশিত হয নাই। এক ব্যক্তি DDD DC BuBuuBB BBuBDBD DBD S BBBBD BB BDB DDSS D DDDDB utDD কেহ না হইয়া থাকুন, দার্শনিক কবি অনেক জন্মগ্রহণ করিযাছেন-ঋগ্বেদের ঋষিগণ হইতে রাজকৃষ্ণবাব পৰ্যন্ত ইহার দািণ্টান্তের অভাব নাই। দার্শনিক কবিগণ আপনাদিগকে ঈশ্বর নিরূপণে সমৰ্থ বিবেচনা করেন। শ্ৰীমন্তাগবতকার দাশনিক এবং শ্ৰীমদ্ভগবতকার কবি। তিনি দর্শনে ও কাব্যে মিলাইয়া, ধৰ্ম্মের পািনর দ্বন্ধারে প্রবত্ত হইলেন। এবং এই ভূমন্ডলে এরূপ দ্বারাহ ব্যপারে। যদি কেহ কৃতকাৰ্য্য হইয়া থাকেন, তবে শাক্যসিংহ ও শ্ৰীমন্ত্যাগবতকার হইয়াছেন। দার্শনিকদিগের মতের মধ্যে একটি মত, পণ্ডিতের নিকট অতিশয মনোহর। সাংখাকার, মানস রসায়নে জগৎকে বিশ্লিন্ট করিয়া, আত্মা এবং জড় জগতে ভাগ করি যা ফেলিলেন। জগৎ --তাহতে পােরষি এবং প্রকৃতি বিদ্যমান। কথাটি অতি নিগঢ়-বিশেষ গভীন্নাথপঘাঁ। ইহা প্রাচীন দর্শন শাস্ত্রের শেষ সীমা। গ্রীক পণ্ডিতেরা বহুকষ্টে এই উত্ত্বেীয় আভাসমােত্র পাইয়াছিলেন। অদ্যপি ইউরোপীয় দশনিকেরা এই তত্ত্বের চতুঃপার্থে অন্ধ BuDBDBD D DDDu 0SeeBekBDkLSS YDDuD BDBD DBDS DBDBD DB BDiuuB DBDBS · · ቅና8