পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

O3 LMLMLE LLLSLLLLLSLLLLLLLL LL LLL LLLL LLLLLLLALA LAL AALL LLLLLLLLSLLLLL LSLSLSLLLL LLALASLLAMLASLLA ALL LLSLSLL LLLLLL LA SAAAAAS ইউরোপ ও প্যালেষ্টাইন ঘুরিয়া ম্যালেরিয়া কমিশন যে অভিজ্ঞতা অর্জন করিয়াছেন, তাহার ফলে তঁাহারা ম্যালেরিয়ানিবারণের জন্য দুইটী উপায় নিৰ্দ্ধারণ করিয়াছেন। প্ৰথম উপায়-লোকালয় হইতে মশক-কুলের উচ্ছেদ সাধন এবং দ্বিতীয় উপায় মনুষ্য-শরীর হইতে ম্যালেরিয়ার বীজানু-বিনাশ। যে-সমস্ত জেলায় ম্যালেরিয়ার অত্যধিক প্ৰাদুৰ্ভাব, সেখানকার অধিবাসীরা নিজেদের বাড়ীঘর এমন ভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখিবে, যাহাতে তৎসমুদয়ের মধ্যে আন্দেী মশার বাসের উপযোগী স্থান না থাকে। এরূপ করিলে অতি অল্প দিনের মধ্যে আপনা হইতেই মশাককুলের উচ্ছেদসাধন হইবে। আর মানুষের শরীর হইতে ম্যালেরিয়ার বীজানু-নাশ করিবার জন্য কমিশন কুইনাইন ব্যবহার করিতে উপদেশ দিয়াছেন। তবে কুইনাইনের ব্যবহার অত্যধিক পরিমাণে বাড়িয়া যাওয়ায় বৰ্তমানে ইহা দুমুল্য ও দুষ্পাপ্য হইয়া পড়িয়াছে এবং সেই নিমিত্ত দরিদ্র গৃহস্থের পক্ষে প্রয়োজনমত ইহার ব্যবহারও একপ্রকার অসম্ভব হইয়া উঠিয়াছে। কমিশন এ-সমস্যাসম্পর্কেও বিবেচনা করিয়া দেখিয়াছেন এবং পরিশেষে এই মন্তব্য প্ৰকাশ করিয়াছেন যে, জর আসিবার আশঙ্কায় বহু লোক পূৰ্ব্ব হইতেই কুইনাইন ব্যবহার করিয়া থাকে, কিন্তু তাহা একেবারেই নিরর্থক। কারণ, এই প্রক্রিয়ার দ্বারা অরের আক্রমণ হইতে আদৌ পরিত্ৰাণ পাওয়া যায় না। সুতরাং এই ষে আশঙ্কা-জনিত কুইনাইন-সেবনের অভ্যাস, ইহাকে.যদি লোকে পরিত্যাগ করে, তাহা হইলে নিশ্চয়ই কুইনাইন সহজপ্রাপ্য এবং স্বল্পমূল্য হইবে এবং তাহার ফলে যাহাঁদের জন্য ইহা অবশ্য প্রয়োজনীয় হইয়া উঠিবে, তাহারা অতি সহজেই পাইতে পরিবে। পরিশেষে কমিশন যে আদর্শ ও মূল্যবান ব্যবস্থার কথা বলিয়াছেন, উপসংহারে আমরা তাহারই পুনরুল্লেখ করিতেছি। কমিশন বলিয়াছেন, শ্রমশিল্পের উন্নতি ও ভূমির উর্বরাশক্তির বৃদ্ধি-সাধন একান্ত আবশ্যক। দারিদ্র্যই সকল রোগের মুলীडूठ 6श्लू। अभ-निमत डैनडि ७ अभिज्ञ टर्तितः अद्धि বৃদ্ধি করিয়া যদি দেশের দারিদ্র্য নিবারণ করা যায়, তাহা হইলে অল্প দিনের মধ্যেই সমস্ত আধি-ব্যাধি দেশ হইতে সমূলে দূরীভূত হইয়া যাইবে। সাধারণতঃ দেখা যায়, গ্রামের মধ্যে যে সমস্ত জলাশয় থাকে, সেইগুলিই হয় মশাককুলের সর্বপ্রধান আড়া। काञ्चिन्दs ८काछन्जान्तो L S SLLLLLLSLLL AAS S SAqMSL MqLMS LSLTLLLLSLLLLL A AA ALeL LLL AALL LLLLL TLqAeLeLeeLSSLL SA SASSAMS LLLLL LLLLLLLLML SLLL LSSLALMSLLML LLL LLSLLLS LLLLLLL EALESALALA LLLA LLL AqA AL LS LALAL LLLLLL LLLLLLLAAS MMeLeLSq LMASASSS ALMLL LkA AA AA SLLMLSL SLA [ sभ ब6, >ग ज९थji ELLLLL LLLLL M LALL LLLLL LSLLALLLL LLLLLLM LALLML LLL LLLL LL LeLELASLLMLS এতদ্ব্যতীত যে-সমস্ত ছোট ছোট নর্দমার ভিতর দিয়া জল সরবরাহ করিয়া কৃষিক্ষেত্রগুলিকে কৃষির উপযোগী করিয়া তোলা হয়, সে-সমস্ত নর্দমাও প্রতিদিন বহু সংখ্যক মুশকের জন্মদান করিয়া থাকে। সেই জন্য কমিশন বলিয়াছেন, গ্রামের এই দুৰ্গতি দূর করিতে হইলে সৰ্ব্বাগ্রে গ্রামবাসিগণকে উপরোক্ত নৰ্দমা ও জলাশয় সমূহের অপরিচ্ছন্নতার অপকারিতা সম্যকরূপে বুঝিবার জন্য সুযোগ দিতে হইবে। অপেক্ষাকৃত উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হইয়া যাহাতে তাহারা নিজেদের স্বাস্থ্য সম্বন্ধে সম্যক বিচার করিয়া চলিতে বা বসবাস করিতে পারে, সর্বপ্রকারে দারিদ্র্যমুক্ত হইয়া সহজ স্বচ্ছন্দ জীবনযাপন করিতে পারে, তাহার উপায় করিয়া দিতে হইবে। তাহা হইলে তাহা ম্যালেরিয়া নিবারণের জন্য মশককুল ধবংস করা অপেক্ষাও শ্রেষ্ঠতর উপায় বলিয়া পরিগণিত হইবে। বর্তমানে মানুষের শরীরে রোগের বীজানু নষ্ট করিবার প্ৰচেষ্টার সঙ্গে সঙ্গে তাহদের জীবনী শক্তি যাহাতে বৃদ্ধি পায়, তদ্বিষয়েও আধুনিক ভৈজ্যবিদগণ মনঃসংযোগ করিয়াছেন। বাস্তবিকই ইহা সুখের বিষয়। এই দিকে লক্ষ্য রাখা এবং ইহার জন্য আবশ্যকমত চেষ্টা করা সর্বাগ্রে প্রয়োজন। অবশ্য আবশ্যক হইলে যে মশক-বিনাশের প্রয়োজন নাই, এমন কথা আমরা বলিতেছি না। ( ষ্টেটসম্যান) -2ਸ ਨੇ ਜਰੀ ইটালীর ভূতপূর্ব প্রধান মন্ত্রী সাইনর নিটি তাহার অধুনা-প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে চীন-সাম্রাজ্যে ইউরোপীয়গণের স্বার্থ-সাধনার আলোচনা-প্রসঙ্গে বলিয়াছেন, “এ কথা হয়ত সত্য হইতে পারে যে, বলশেভিক-প্রতিনিধিগণ চীনের মধ্যে। বিদ্রোহের সৃষ্টি করিয়াছে ; কিন্তু এ কথাও কি সত্য নয় যে, ইউরোপীয়গণের অনিষ্টকর কৰ্ম্মপদ্ধতিই চীনাদের অন্তরে শক্রিতার ভাব জাগাইয়া দিয়াছে এবং তাহারই অনিবাৰ্য্য ফল স্বরূপ এই ধবংসকর শোণিত-সংঘর্ষের সংঘটন হইয়াছে ? চীনজাতি বর্তমানে জাতীয়তাবাদী বা সাম্যবাদী ; কিন্তু তাহাদের মধ্যে এই জাতীয়তা বা সাম্যবাদ ইউরোপীয়গণের কৃতঘ্নতামূলক দাসু্যতার ফলেই জাগিয়া উঠিয়াছে। চীনের এই বিদ্রোহ ইউরোপীয় বণিক সম্প্রদায়ের বর্বর শোষণ-নীতির পালটা জবাব ব্যতীত আর কিছুই নয়।