কাৰ্ত্তিক, ১৩৩৪ সাল) LLeL TLLLLSLLLTLTLL TASASMLSTTTL TLMLMeLLLLSLLLT LTTLLTLLLLSSSLALASSBLSSSL LLLLLLMLSTLLALASTLLq TLSLeL TTSMLeLSLSLLTLSLSLLLLLSLLLL LLL LLTL TLAL SLAeMB L TALLTLLLLLL LSLSLLTAL TA LS LALLLL LLL LLLS AMS MAL TL LALSMAL ML AAAASLLL Mq eALL L LLLLLLM MLML LL LLL LLLL LS LALALLASLLASLSLLLSLLL MLLqS ALASLLL ATALL LLLLLL LTeLMLTALTALSLS ATA TATALT TAL TASAL A AAAAA SLSS AA حسرحی.حمجہ aaaaaaaraaya LALALLLL AAALLSLLLAL LLTLSLLLLLLLL LLLLLLLALLLL AAAS S LALSL A LLL LLA LLSAALALALLS অধঃপতনের পরিমাণটাও প্ৰকটমান হইয়া উঠিবে। পক্ষাস্তরে চরিত্রগুলি যদি কল্পিত বা অতিরঞ্জিত হয়, তবে তাহাম্বারা আমাদিগের মনের নীচতা ও রুচির কদৰ্য্যতাই প্ৰতিপাদিত হইবে মাত্র । সাময়িক উদ্দেশ্য সফল করার উদ্দেশ্যে মিস মেও ও মিষ্টার পিলচার আজ যাহা লিখিয়াছেন বা বলিয়াছেন, তাহদের স্বজাতীয়গণ ঠিক সেইরূপ উদ্দেশ্য সম্মুখে রাখিয়া, জগতের মোছলেম নারীচরিত্রকে, অতি জঘন্য বর্ণে চিত্রিত করতঃ বহু দিন হইতে তাহা দুনিয়াময় প্রচার করিয়া আসিতেছেন। ছোলতান ও খলিফাদিগের ‘হেরেমের’ কল্পিত কদৰ্য্য চিত্র, মুছলমানের অন্তঃপুরের জঘন্য ছবি, এমন কি প্ৰাতস্মরণীয়া সতীসাধবী এবং বিদূষী ও বীরাঙ্গনা মোছলেম ললনাকুলের অযথা কুৎসা রটনা করিতে তাহারা কখনও কোন প্রকার দ্বিধা B BB BD DBDBB DDD SS DiiBD DDD BDSDD BBB দেশের প্রতিভাবান হিন্দু ভ্ৰাতারা এ সকলের কোনও প্ৰতিবাদ করেন নাই, বরং তাহ পাঠ করিয়া তাহারা যেন বিশেষ আমোদ ও আনন্দ উপভোগ করিয়া আসিয়াছেন। অধিকন্তু এই সব পশ্চিমা গুরু মহাশয়দিগের পদাঙ্কের অনুসরণ করিয়া, তীব্রতর ভাষায় ও জঘন্যতার ভাবে বিগত অৰ্দ্ধ শতাব্দী ধরিয়া মোছলেম নারীচরিত্রের উপর তাহারা আক্রমণ চালাইয়া আসিতেছেন। তঁহাদের বিশিষ্ট লেখকেরা, সাধায়: | মুছলমান নারীদিগের, এবং বিশেষ করিয়া সমান্ত মোছলেম মহিলাবর্গের চরিত্র অঙ্কনে যেরূপ কদৰ্য্য রুচির পরিচয় দিয়াছেন, তাহা স্মরণ করিলেও পাপ হয়। ফলতঃ নারীচরিত্রের প্রতি সন্ত্রম প্রদর্শনের প্রবৃত্তি হইতে তাহারাও যে বঞ্চিত, সত্যের অনুরোধে ইহা স্বীকার করিতে হইবে। তবে গুরু মহাশয়গণের বর্তমান আক্রমণটা অতিশয় কঠোর হওয়ায় এবং তাহাকে নিজেদের আশু রাজনীতিক স্বার্থের প্রতিকুল মনে করায়, আজ তাহারা “মাতৃজাতির” নামকরণে এই আন্দোলন উপস্থিত করিয়াছেন। বস্তুতঃ শুরু শিন্যের বর্তমান সংঘৰ্যটা প্ৰকৃতির চক্ষুদান বা ধৰ্ম্মের প্রতিশোধ গ্ৰহণ ব্যতীত আর কিছুই নহে। মুছলমান পুরমহিলাগণও যে এই মাতুজাতির অন্তৰ্গত, মুছলমানের হৃৎপিণ্ডও যে রক্তমাংসে এ কথাটা বুবিয়া থাকিলে, মেও-পিলচারের এই পৈশাচিক আক্রমণকেও আমরা দেশের পক্ষে কল্যাণকর বলিয়া মনে । করিব । শহরৎ বাবুলের অভিমত গেটে বলিয়াছেন-প্ৰত্যেক যুগে নুতন করিয়া ইতিহাস লেখার দরকার হইয়া থাকে। নুতন অনুসন্ধানের ফলে নূতন তত্ত্ব আবিষ্কৃত হয় বলিয়াই যে কেবল ইহার আবশ্যক হয়, তাহা নহে, বরং প্রত্যেক যুগে নিজেদের সাময়িক দরকার অনুসারে ইতিহাসের চিত্রগুলিকে নূতন বর্ণে বুঞ্জিত করিয়া লওয়ার আবশ্যক হইয়া দাড়ায়। বলা বাহুল্য যে, ইতিহাস রচনার সময় পশ্চাত্য লেখকগণ এই “সাময়িক আবশ্যকতার” প্রতি দৃষ্টি রাখিতে কোন কালেই কুষ্ঠিত হন নাই। বরং অনেক সময় এক একটা “প্রোপগ্যাণ্ডা” চালাইবার উদ্দেশ্যেই যে তঁাহারা গ্ৰন্থ-রচনার আয়াস স্বীকার করিয়া থাকেন, তাহা তঁহাদিগের বহি পুস্তক হইতে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্ৰমাণিত হইয়া যায়। ক্রুসেড যুদ্ধের পূর্ব হইতে গত ইউরোপীয় সমরের অবসান পৰ্য্যন্ত মুছলমানদিগের সর্বনাশ সাধনের একমাত্ৰ উদ্দেশ্যে ইউরোপে এই শ্রেণীর অনেক বহিপুস্তক রচিত হইয়া আসিয়াছে। ইংরাজ পাদ্রী মহাশয়গণ গ্লাডষ্টোন বা লয়েড জজ জাতীয় মন্ত্রীদিগের ষড়যন্ত্রকে সমর্থন করার জন্য । এ সম্বন্ধে যে সকল প্ৰচেষ্টা করিয়া আসিয়াছেন, তাহা অনেকের / বিদিত আছে। এই শ্রেণীর ইংরাজ লেখকদিগের মধ্যে পাদ্রী সেল সাহেবের নাম বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য। সেল । সাহেব পরের মুখে ঝাল খাইয়া কোরআনের এক বিকৃত : অনুবাদ প্রণয়ন করেন এবং কোরআনের শিক্ষাকে জঘন্যতম । বর্ণ্যেচিত্রিত করার জন্য তিনি তাহাতে সাধ্যপক্ষে চেষ্টার । ত্রুটি করেন নাই। বৰ্ত্তমান বাঙ্গলার শ্রেষ্ঠতম ঔপন্যাসিক, শ্ৰীযুত শরৎচন্দ্ৰ চট্যোপাধ্যায় মহাশয় এছলাম ধৰ্ম্মে নারীর | মূল্য সম্বন্ধে তত্ত্বানুসন্ধিৎসু হইয়া এই সেল সাহেবের ভূমিকার আশ্রয় গ্ৰহণ করিয়াছেন এবং তঁহার বর্ণিত মন্তব্যগুলিকে অবিসম্বাদিত সত্যরূপে গ্ৰহণ করিয়া নিজের পুস্তকে এছলমের শিক্ষা সম্বন্ধে ভ্ৰান্ত অভিমত প্ৰকাশ করিতে প্ৰস্তুত । নির্মিত এবং মা-ভগ্নীর চরিত্রের উপর আক্রমণ হইতে দেখিলে তাহাতেও যে গভীর বেদনার তীব্র অনুভূতি জাগিয়া উঠত্বে পারে-আমাদিগের মান্তপদ হিন্দু লেখকেরা এখন হইয়াছেন, বাস্তবিক ইহা অত্যন্ত দুঃখের কথা। শরৎ বায়ু । ইচ্ছা! করিলে উপযুক্ত । মুছলমান বা অপেক্ষাকৃত নিরপেক্ষ ‘’ অ-মুছলমান লেখকগণের বিভিন্ন বাঙ্গলা ইংরাজী পুস্তক- ?
