পাতা:সমসাময়িক ভারত (প্রথম খণ্ড).pdf/১৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রিনি ১২১ দীর্ঘ কৰ্কট এবং ৩০০ ফিট দীর্ঘ বাণ মৎস্য গঙ্গায় পাওয়া যায়। অয়নান্তের সময় এই সকল প্রচুর পরিমাণে সমুদ্রে পাওয়া যায়। কেননা, এই সময়ে ঘূর্ণি বায়ু প্ৰবাহিত হয়, বৃষ্টি পড়ে, ঝটিকা আরম্ভ হয় এবং সমুদ্রে এরূপ তরঙ্গ হইতে থাকে যে, সমুদ্র-গর্ভে লুক্কায়িত জন্তুগুলি বাহির হইয়া পড়ে। অন্য সময়ে এত অধিক টানিক দেখা যায় যে আলেকজান্দারের রণতরী . সমূহকে যুদ্ধের জন্য প্ৰস্তুত হইতে হইয়াছিল। দীর্ঘ বর্ষা দ্বারা আঘাত করিয়া ইহাদের দূরীভূত করা হইয়াছিল (২৫)। অন্য কোন প্রকারেই তাহারা ভীত হইয়া পথ পরিত্যাগ করে নাই । আলেকজান্দারের নৌ-সেনানীগণ বলেন যে, আরাবিস নদী-তীরবত্তী গেদ্রোসিয়ানগণ মৎস্যের চোয়াল দ্বারা দরজা নিৰ্ম্মাণ করে। ভারতীয় সমুদ্রে এরূপ কচ্ছপ পাওয়া যায় যে, তাহদের চড়ায় গৃহ নিৰ্ম্মাণ হয়। গঙ্গায় প্লাটানিষ্টা বলিয়া ১৬ হাত লম্বা এক প্রকার মৎস্য পাওয়া যায়। অন্য এক প্ৰকার কীট গঙ্গায় পাওয়া যায় যাহা ৬০ হাত লম্বা ; ইহা দেখিতে নীলবৰ্ণ এবং এরূপ বলশালী যে, তাহদের পক্ষ দ্বারা জলপানোন্তত হস্তীর শুণ্ড क्षब्रिन डांशाद्र अएल ऐनिम्र वम्र । ভারতবর্ষে বর্ণনাতীত সুন্দর সুন্দর পক্ষী পাওয়া যায়। অনেক পক্ষী আছে যাহারা মনুষ্যের স্বর অনুকরণ করিতে পারে। ইহারা ইহাদের প্রভুকে অভিবাদন করে এবং শিক্ষা না করিলে ইহাদের মন্তকে লৌহ ७ ६ांब्री आघाऊ कब्र श्व्र । ভারতীয় অশ্বতর এক শৃঙ্গ বিশিষ্ট। ভারতবর্ষে সুবর্ণপ্ৰসু পিপীলিকা ৷ পাওয়া যায়। ইহাদের বর্ণ মার্জারের ন্যায় এবং ইহারা আকারে ভল্লুকের ন্যায়। ইহারা শীতকালে যে সুবর্ণ সংগ্রহ করে, ভারতীয়গণ · (২৫) আরিয়ান ও ষ্ট্রাবো, উভয়েই এই বৃত্তান্ত উল্লেখ করিয়াছেন । ।