ه/e গঠিত হইয়া উঠিতেছিল। ভারতে এই শতাব্দীতেই বানিগরবর্ণিত ভ্ৰাতৃবিরোধ ঘটে । এই ভ্ৰাতৃ বিরোধের সমস্ত বিবরণ বার্নিয়ার স্বয়ং দেখিয়া শুনিয়া লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। যদিও এই ঘটনায় মুগল সাম্রাজ্যের ভিত্তি দৃঢ়তার হইল বলিয়া বোধ হইয়াছিল তথাপি এই ঘটনাই মুগল সাম্রাজ্যের পতনের ‘খুব্বসূচনা করিয়াছিল। ইয়ুরোপে যুক্ত প্রদেশ (হলণ্ড ও বেলজিয়াম ) স্বাধীনতা লাভ করিল, দ্বিতীয় ফিলিপ পর্তুগালের রাজ সিংহাসনে আরোহণ করিলেন এবং প্ৰাচ্য ও পাশ্চাত্য পৃথিবীর বিজিত প্রদেশ সমূহ এক রাজদণ্ডের অধীন হইল । “সেলডেন কর্তৃক প্রচারিত "সামুদ্রিক বাণিজ্যে একাধিপত্য নীতি” কিছুকাল প্ৰচলিত থাকিয় গ্রোটিয়াস কর্তৃক পূৰ্ব্বে প্রচারিত “অবাধ সামুদ্রিক বাণিজ্য নীতির” নিকট পরাস্ত হইল ! পো” পর যে সনন্দ বলে পৰ্ত্তগীজগণ উত্তমাশা অন্তরাপের পূৰ্ব্বাংশস্থিত প্রদেশে একাধিপত্য লাভ কারিয়াছিল, তাহা এখন আর কেহ গ্ৰাহা করিত না। ভারতে আকবরের রাজত্বে যেরূপ মানবজীবনের সর্বদিকে সজীবতা দেখা যাহতেছিল, ইংলণ্ডে ও তদ্ৰপ ঘটিবাছিল । ষোড়শ ও সপ্তদশ শতাব্দীতে ইংরেজ জাতির জীবনে যায়। মহৎ ও শ্রেষ্ঠ তাহা এলিজাবেথরূপ প্ৰতিবিম্বিত কইয়াছিল ।” যখন আমরা ভাবি যে এই সপ্তদশ শতাব্দীতে “ইষ্ট ইণ্ডিয়া t,কাম্পানি”র সূত্রপাত হ’ল, তখন আমরা এই শতাব্দীর গুরুত্ব বুঝিতে পারি। এলিজাবেথের রাজত্বের শেষভাগে এই কোম্পানি পরিবর্তনশীল বাণিজ্যজীবন, নাটকের অভিনয় আরম্ভ করেন । এই অভিনয়ের ফলে আধুনিক রাজনৈতিক জগতের আশ্চৰ্য্য সৃষ্টি বৰ্ত্তমান ব্রিটিশ-ভারতসাম্রাজ্যের উৎপত্তি হইয়াছে। श्र्उद्भ३ cश् @छ् ° द्रिम् रू' এলিজাবেথের ইংলণ্ড ও আকবরের ভারতবর্ষের বিষয় জানিতে পারি
