পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७७०२ गांठ } बांक्रांना शिंगा नांश्ऊिा । . . . 8s পুরুষের আবির্ভাব হয়। সহজভাবে কথোপকথনের ভাষায় গদ্য লিখিবার প্রণালী দেখাইয়া, প্যারীচাঁদ মিত্র “আলালের ঘরের দুলাল” প্রভৃতি প্ৰকাশ করেন। প্যারীচাঁদ স্বপ্ৰণীত গ্রন্থে আত্মনাম গোপন পূর্বক টেকচাঁদ ঠাকুর এই কল্পিত নাম পরিগ্ৰহ করিয়াছিলেন। টেকচাদী বা আলালী ভাষায় বাঙ্গালা গদ্য রূপান্তর ধারণ করে। যাহারা প্রচলিত সহজ ভাষায় গ্ৰন্থরচনার পক্ষপাতী, তাহারা প্যারীচাঁদের প্রদর্শিত পথ একবারে পরিত্যাগ করেন। नाई। DDD BBBuBB gDL DDDD DDSS gDD DD BDDS KYSBDBD গদ্যলেখকের অবলম্বনীয় হইয়াছে। অনেকে আবার বিদ্যাসাগর বা অক্ষয়কুমারের পথ একবারে না ছাড়ি, উভয়দিকে সামঞ্জস্য রক্ষা করিয়া চলিতেছেন। বাঙ্গালা গদ্য এইরূপে সুলেখকদিগের রচনাচাতুরীতে শ্ৰীসম্পন্ন হইয়াছে। বাঙ্গালা গদ্যের ইতিহাস লেখা উপস্থিত প্ৰবন্ধের উদ্দেশ্য নহে। ইংরেজের অধিকালে বাঙ্গালা গদ্য কিরূপে ক্রমোন্নতিপথে অগ্রসর হইয়াছে, এই প্রবন্ধে তাঁহাই, সংক্ষিপ্তভাবে উল্লিখিত হইল। উনবিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভে যে সাহিত্যের প্রচার হয়, সেই সাহিত্য ঐ শতাব্দীর শেষভাগে রচনাগৌরবে উন্নত, ভাবপ্রবাহে সমৃদ্ধ ও বিবিধ বিষয়ে পরিপুষ্ট হইয়াছে। কিঞ্চিদৰিক আশি বৎসরের মধ্যে বাঙ্গানা গদ্যের বর্ধমান অবস্থা ঘটিয়াছে। এই অবস্থা বাঙ্গালা সাহিত্যের যেরূপ গৌরবজনক, সাহিত্যসেবক বাঙ্গালীরও সেইরূপ সন্মানের উদ্দীপক। যে সাহিত্য নীরবে: শক্তি সংগ্ৰহ করিয়া ধীরে ধীরে অগ্রসর হইয়াছে, তাহা এখন বিশালভাবে જૂન হইয়া, ক্রমে পৃথিবীর অন্যান্য সভ্য জনপদের সাহিত্যের মধ্যে আসন লাভের ! যােগ্য হইয়া উঠিতেছে। অন্ত কোন জনপদে সাহিত্যের এরূপ অভাবনীয় উন্নতি প্ৰায় দেখা যায় না। চতুৰ্দশ শতাব্দীতে ধৰ্ম্মযাজক উইক্লিফ ইংরেজীতে বাইবলের ट्छ्रदां । করেন। এই অনুবাদে ইংলেণ্ডের লোকে ফরাসী ভাষার পূর্বতন প্রাধান্য ও ক্ষমতার বিষ ভুলিয়া যায়। তাহারা আহলাদে উৎফুল্প হইয়া, স্বদেশীয় ভাষার আলোচনা করিতে থাকে। ইহার দুই শতাব্দী পরে ইংলণ্ডে মনস্বী লৰ্ড বেকন প্রভৃতির আবির্ভাব হয় । তৎপরে भिनेन अङ्गडिद्र ७अश्विनी डायाम, cदनिशान अङ्गडिल लॉलिडाभौ বর্ণনায়, আডিসন প্ৰভৃতির হৃদয়গ্ৰাহিনী প্ৰাঞ্জলতায় এবং জন্সন প্রভৃতির পাণ্ডিত্যপূর্ণ বিশুদ্ধ রচনায় উন্নত হইয়া, ইংরেজী গদ্য সাহিত্য বৰ্ত্তমান যুগে উপস্থিত হইয়াছে। উইক্লিফ কৃত ধৰ্ম্মগ্রন্থের অনুবাদে ইংলণ্ডে ইংরেজী গদ্যের অনুশীলন হয়। রাজা ब्रांभcभांझुन. রায়ের বেদান্তসূত্রের ব্যাখ্যায় বঙ্গদেশে বাঙ্গালা গদ্য আলোচিত হইতে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন সময়ে উভয় জাতির ধৰ্ম্মগ্রন্থ এইরূপে উভয় দেশের সাহিত্যের উন্নতির সোপানস্বরূপ হইয়াছিল। কিন্তু ইংরেজী গদ্য সাহিত্য তিন চারি শতাব্দীতে যেরূপ উন্নত হইয়াছে, কিঞ্চিদধিক পঞ্চসপ্ততি বৎসরের মধ্যে বাঙ্গালা গদ্যেরও প্রায় সেইরূপ উন্নতি দেখা যাইতেছে। পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষভাগে ইংলণ্ড भूशांशश ७थउिछेिऊ श् ।