পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* b8 সাহিত্য-পরিষদ-পত্রিকা । [ বৈশাখ kB DBBD BBBDDBDS DBBDD BDB S S BDBDBD BBBDB DB DS SDD BDBD DDD ভিন্ন ঐতিহাসিক যে, ভিন্ন ভিন্ন কাল নিরূপণ করিয়াছেন, তাহারও একটা মীমাংসা করিয়া দিতে বলেন । এই প্ৰস্তাব সম্বন্ধে অনেক আলোচনা হইল। সভাপতি মহাশয় বলিলেন,- “ইতিহাসোল্লিখিত নামের সাদৃশ্য রক্ষার নিমিত্ত কিছু কাল পূর্বে ডাক্তার রাজেন্দ্রলাল মিত্র মহাশয় আরবী ও পারসী শব্দের সহিত একতা রক্ষা করিয়া যে তালিকা প্ৰস্তুত করিয়া ছিলেন, সেই তালিকা সংগ্ৰহ করিয়া পরিষদ-পত্রিকায় মুদ্রিত হউক। এই সকল নামের প্ৰকৃত উচ্চারণ বা প্ৰকৃত বর্ণবিন্যাস জানিতে হইলে মূল গ্রন্থের আলোচনা করা উচিত। কিন্তু তাহ যখন করিবার। আপাততঃ সুবিধা নাই, তখন রাজেন্দ্রলাল মিত্ৰ মহাশয়ের তালিকা প্ৰকাশ করাই আমাদিগের পক্ষে কৰ্ত্তব্য হইতেছে।” বুদ্ধদেবের কাল নিরূপণ বিষয় বিদ্যানিধি মহাশয় বলিলেন,-“বুদ্ধের সম্বন্ধে ললিতবিস্তরই সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রাচীন ও প্রামাণ্য গ্ৰন্থ। অতএব ললিত বিস্তর অনুসারেই এই বিষয় মীমাংসিত হওয়া উচিত।” ইহার উত্তরে সভাপতি মহাশয় বলিলেন,-“সিংহল দেশে পালী ভাষায় লিখিত এমন অনেক বৌদ্ধ গ্ৰন্থ আছে, যাহা ললিতবিস্তাব অপেক্ষা প্ৰাচীনতর। অতএব এই বিষয়ে মতামত প্ৰকাশ করিবার পূর্বে আমাদিগের বিশেষরূপ আলোচনা করা উচিত।” শ্ৰীযুক্ত হীরেন্দ্রনাথ দত্ত মহাশয় প্ৰস্তাব করেন যে, রাজেন্দ্রলাল মিত্রের তালিকা বিবেচনা করিয়া প্ৰকাশ করিবার জন্য কয়েক জন ইতিহাসজ্ঞ ও তৎসঙ্গে বিদ্যানিধি মহাশয়কে লইয়া একটি সমিতি গঠিত করা হউক। আর বিদ্যানিধি মহাশয়কে এই বিষয়ে একটী তালিকা প্ৰদান করি।-- বার নিমিত্ত অনুরোধ করা হউক । ৪। কচ্ছ হইতে এক ব্যক্তি জয়দেব সম্বন্ধে কতকগুলি বিষয় জানিবার নিমিত্ত সভাপতি মহাশয়কে যে পত্ৰ লিখিয়াছিলেন, সভাপতি মহাশয় সেই পত্ৰখানির কিয়দংশ পাঠ করিয়া বলিলেন,-“এই বিষয়ে সাহিত্য-পরিষদ হইতে পত্ৰলেখককে সাহায্য করা। উচিত।” তৎপরে স্থির করা হইল যে, জয়দেবের বিষয়ে বাঙ্গালায় যে সকল গ্ৰন্থ বা প্ৰবন্ধ প্রকাশিত হইয়াছে, সেই সকল একত্ৰ সংগৃহীত করিয়া তাহা হইতে জ্ঞাতব্য বিষয় সকল র্তাহার নিকট প্রেরণ করা হউক ; এবং এই কাৰ্য্যের ভার শ্ৰীযুক্ত রামেন্দ্রসুন্দর ত্ৰিবেদী भश्iocब्रद्ध 0डि अडि श्छेक । ৫ । তাহার পর সমালোচনাবিষয়ে পরিবৰ্ত্তিত নিয়মটী গ্ৰহণ করিবার কথা উঠিলে অনেক আলোচনা হইল। এই বিষয়ের আবশ্যকতা ও অনাবশ্যকতা সম্বন্ধে অনেক সভ্যই আপন আপন মনোভাব ব্যক্ত করিলেন। অবশেষে বহু আলোচনার পর সমালোচনা সম্বন্ধে এই নিয়মটা পরিগৃহীত হইল। নিয়মটী এই ঃ-পত্রিকাসম্পাদক সমালোচনার্থ গ্ৰন্থ প্ৰাপ্ত হইলে, স্বয়ং সমালোচনা করিবেন, অথবা পরিষদের অন্য সদস্য দ্বারা সমালোচনা করাইয়া লেখকের নামে তাহা পত্রিকায় প্ৰকাশ করিতে পরিবেন। অন্য প্রাপ্ত গ্রন্থের ংক্ষিপ্ত সমালোচনা বা উল্লেখ, সম্পাদক পত্রিকায় প্ৰকাশ করিতে পরিবেন, সমালোচনার