ढाक्राe örsch —রামের কাছে না শুইলে তাহার রাত্রে ঘুম হয় না, রামের প্রসাদ ভিন্ন কোন উপাদেয় খাদ্যে র্তাহার তৃপ্তি হয় না। “যদা হি হয়।মারূঢ়ো মৃগয়াং যাতি রাঘবঃ। অথৈনং পৃষ্ঠতোহভ্যোতি সধনুঃ পরিপালিয়ন ৷” —রামি যখন আশ্বারোহণে মৃগয়ায় যাত্রা করেন, আমনি ধনুহস্তে তাহার শরীর রক্ষা করিয়া বিশ্বস্ত অনুচর। তাহার অনুগমন করেন। যে দিন বিশ্বামিত্রের সঙ্গে রাম রাক্ষসবধকল্পে নিবিড় বনপথে যাইতেছিলেন, সে দিনও কাকপক্ষধর লক্ষ্মণ সঙ্গে সঙ্গে। শৈশবাদৃশ্যাবলীর এই সকল চিত্রের মধ্যে আত্মহারা লক্ষ্মণের ভ্রাতৃভক্তির ছবি মৌনভাবে ফুটিয়া উঠিয়াছে। রামের অভিষেক-সংবাদে সকলেই কত সন্তোষ প্রকাশের জন্য ব্যস্ত হইলেন, কিন্তু লক্ষ্মণের মুখে আহলাদসূচক কথা নাই, নীরবে রামের ছায়ার ন্যায় লক্ষ্মণ পশ্চাদ্বন্ত্রী। কিন্তু রাম স্বল্পভাষী ভ্রাতার হৃদয় জানিতেন, অভিষেক-সংবাদে সুখী হইয়া সর্ব্বপ্রথমেই লক্ষ্মণের কণ্ঠালগ্ন হইয়া বলিলেন,- “জীবিতঞ্চাপি রাজ্যঞ্চ ত্বদর্থমভিকাময়ে।” -আমি জীবন ও রাজ্য তোমার জন্যই কামনা করি। ভ্রাতার এইরূপ দুই একটী কথাই লক্ষ্মণের অপূর্ব্ব স্নেহের একমাত্র পুরস্কার ও পরম পরিতৃপ্তি। আমরা কল্পনানয়নে দেখিতে পাই, রামের এই স্নিগ্ধ আদরে “সুবর্ণচ্ছবি” লক্ষ্মণের গণ্ডদ্বয় নীরব ठ्थंकूझऊांश ब्रख्रिभाऊ श्रेश खैठिंशांप्छ কিন্তু এই মৌন স্বল্পভাষী যুবক, রামের প্রতি কেহ অন্যায় করিলে, তাহা ক্ষমা করিতে জানিতেন না। যে দিন কৈকেয়ী অভিষেক-ব্রতোজ্জল প্রফুল্ল রামচন্দ্রকে মুতুতুল্য বনবাসাঙ্গী