পাতা:অধ্যাত্ম-রামায়ণম্‌ - পঞ্চানন তর্করত্ন.pdf/২৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৩৪ অধ্যাত্ম-রামায়ণ | BBBBSDDBBB BBB BB DDS BBS BBS BBSBBu Bu DBB BBB BBB u রূপ ব্যবহারকালেও সকল বস্তই তোমার সহিত | পান করিবার নিমিত্ত তথায় আগত হইল। সেই সম্বন্ধ । স্থাপ্রভৃতি পদার্থ তোমার প্রভায় প্রভা- জলমধ্যে নিজের প্রতিবিম্ব বানর অবলোকনপুর্ব্বক সম্পন্ন হয় ; তুমি তারা প্রভাসম্পন্ন হও না প্রতিদ্বন্দী অন্য বানর ভাবিয়া জল মধ্যে নিপতিত যাচার জ্ঞানচক্ষু আছে, সে, তোমাকে সর্ব্বত্রগ নিত্য হইল। সেখানে কোন বানরে দর্শন না পাইয়: এবং একমাত্র বলিয়া দেখিতে পায় অন্ধ যেমন সেই বানর, সত্বর পুনরায়,লক্ষ প্রদান করিয়া উঠিল। স্বর্যাকে দেখিতে পায় না, সেইরুপ অজ্ঞানদর্শী অনন্তর আপনার সুন্দরী নারীমূর্ত্তি দেখিয়া বিস্ময়াপন্ন ব্যক্তি তোমাকে বুঝিতে পারে না। যাহাতে আত্ম- হইল। এ দিকে লুররাজ, তুরশ্রেষ্ঠ চতুর্মুখকে ভিন্ন বস্তুর নিরাকরণ আছে, বেদের শিরোভাগ সেই পূজা করিয়া মধ্যাহ্নকালে গমন করত পথি মধ্যে উপনিষৎ শাস্ত্রের সাহায্যে—যোগিগণ, পরমেশ্বর. সেই—মনোমোহিনী নারীমূর্ত্তি দেখিতে পাইDBB BBBB BBBB BBBB BBB BBB BBS BBB BBBBB BBBB BBBS সেই সকল যোগিগণ যদি, আপনার ঐচরণের প্রতি তাহার সহিত সঙ্গ না হইলেও অমোঘ-বীর্য ভক্তি-লেশ সম্পন্ন হন, তবেই চিন্মাত্ররূপী তোমাকে পরিত্যাগ করিলেন। সেই বীর্য্য তদীয় কেশপাশে অন্বেষণ করত দেখিতে পান ; নতুন নহে ভূমি পতিত হইয়া ভূতলে পড়িল। তাহাতে ইল-তুলা, সর্ব্বজ্ঞ, তোমার সম্মুখে আমি কিছু প্রলপ করিলাম, পরাক্রম বালী উৎপন্ন হইল মুরপতি, বালীকে হে দেবেশ ! ক্ষমা কর , আমি তোমার অনুগ্রহের সুবর্ণমালা প্রদান করিয়া স্বীয় ভবনে গমন করি. পাত্র। যাহার দিক্‌ দেশ ও কালকুত পরিচ্ছেদ লেন । তখনই স্বর্য্যও তথায় আসিয়া সেই ভামিনী, নাই ;–াহার উৎপত্তি বিনাশ ও গমনাদি নাই, দর্শনে কাম-পৰ্বতন্ত্র হইয়৷ তদীয় গ্রীবাদেশে সাহার গুণ অনন্ত, এবং যিনি ভক্তগণ হুইতে বিভিন্ন তামোঘ বীর্য্য নিক্ষেপ করিলেন । তাহাতে তৎনহেন, সেই অদ্বিতীয় একমাত্র চিৎস্বরুপ মায়াতীত ক্ষণাৎ মহাকায় বানর জন্ম গ্রহণ করিল ; স্থর্যা রঘুপতিকে ভজনা করি। সেই বানরের সাহায্যার্থ হনুমানকে প্রদান করিয়া দ্বিতীয় অধ্যায় সমাপ্ত । স্বস্থানে গমন করিলেন । সেই রমণী পুলদ্বয় লইয়া গিয়া কোন স্থলে নিদ্রিত হইয়া পড়িল ।

  • প্রাতঃকালে আবার আপনাকে পূর্ব্ববৎ বানরাকার তৃতীয় অধ্যাস । দর্শন করিল। মুবুদ্ধি ঋক্ষরাজ বানর, ফলমূলাদি

ঐরাম বলিলেন;– বালি ও সুগ্রীবের জন্মধিব- লইয়া পুলযুগল সমভিব্যাহারে চতুর্ম্ম খকে প্রণাম ধ্ৰু-তত্ত্ব শুনিতে ইচ্ছা করি আমরা শুনিয়াছি – পূর্বক তদীয় সম্মুখে অবস্থিত হইল। অনন্তর সূর্য ও ইন্দ্র বানরূপে উৎপন্ন হন অগস্ত তুষ্ক দেশ কপিশ্রেষ্ঠকে বিবিধরপে তাশ্বঃবললেন;–সুবর্ণময় পর্ব্বত সুমেরুর মণিপ্রভ মধ্য সিত করিয়া তথায় একজন দেব দূতকে জাহান শৃঙ্গে শতযোজন বিস্তৃত ব্রহ্মসভা আছে; একদা করিয়া বলিলেন;–“দূত! আমার আদেশে હારે সাক্ষাৎ চতুর্মুখ তাহাতে যোগাবলম্বন করিয়া অব- বানরোত্তমকে সঙ্গে লইয়া বিশ্বকর্ম্ম নির্ম্মিত দিব্যস্থিত ছিলেন। তখন নয়নযুগল হইতে বহুতর নগরী কিষ্কিন্ধ্যাতে গমন কর। কিষ্কিন্ধ্যা নগর দিব্য আনন্দাশ্রু নিপতিত হইল। ব্রহ্ম তাহ হস্তে সকলপ্রকার সৌভাগ্যে অম্বিত এবং দেবগণের লইয়া, কিঞ্চিং ধ্যান করিয়া, তাহা পরিত্যাগ করি পক্ষেও দুর্জয়। তাহার সিংহাসনে এইবীর লেন। ভূ মতে পতিত হইবামাত্র সেই জল হইতে বানরকে রাজত্বে অভিষিক্ত কর । সপ্তদ্বীপে যে এক মহাবানর উৎপন্ন হইল। ব্রক্ষ তাহাকে সকল দুর্জয় বানর আছে, তাহারা সকলেই ঋক্ষ বলিলেন;–“বৎস! কিছুকাল আমার সমীপে রাজের বশবর্ত্তী হইবে। যখন সাক্ষাৎ সনাতন নিখিল শোভা সম্পন্ন এই স্থানে বাস কর; তাহ ] নারায়ণ, পৃথিবীর ভারভূত অসুরগণের বিনাশার্থ হইলে মঙ্গল হইবে।” ব্রহ্মা এই কথা বলিলে, সেই রামরূপে ভূতলে অবতীর্ণ হইবেন, তখন সকল ৰানর.শ্রেষ্ঠ তথায় বাস করিতে লাগি ল । বানরেরা তাহার সাহায্যার্থ গমন করিবে ।” সেই এই রূপে বহুকাল অতীত হইলে,কোন সময়ে মহামতি দেবদূতকে ব্রহ্মা এই কথা বলিলে, তিনি সেই ঋক্ষরাজ বানর, পর্ব্বতে বিচরণ করত ফলমূল ! ব্রহ্মার আদেশমত সেই বানরকে রাজা করিলেন গ্রহণে উদ্যত হইল। তখন সে নির্ম্মল-সলিল মণি পরে দেবদূত তথা হইতে গিয়া ব্রহ্মার নিকট সেই