অধ্যাপক ○○ সে কথা সে কাণে তুলত না। নারীর অন্তয়ে যে একটি সেবাপরায়ণ৷ দেবী প্রতিষ্ঠিত রয়েছেন সেই দেবী চাইতেন তার পূজা । এই অধ্যাপকের সেবা দ্বারা পূর্ণ হয়ে উঠত তার মাতৃহৃদয়ের সেবাবৃত্তি । কিছুদিন যেতে না যেতে সুজাতার দৃষ্টি পড়ল অধ্যাপকের আয়ব্যয়ের দিকে । সে দেথল যে অধ্যাপকের খরচের অস্ত নেই । কিন্তু তার আর্য কোথা থেকে হয় তা তার কিছুই জানা ছিল না । একদিন BB BB BBB BBS BBB BBBBB BYC BBYBB BBBS দিলেন তার কাছে তাৰ স্বল্পাবশিষ্ট আয়ের তালিকা। বায়ের সঙ্গে থতিয়ে স্থজী তা দেখলে যে অধ্যাপক দাড়িয়ে আছেন একটা পাহাড়ের পিচ্ছিল শিপরে, কোন দিন যে তিনি গডিয়ে পড়বেন অর্থহীনতার বিপুল গহ্বরে সে সম্বন্ধে তিনি একটুও সচেতন নন। পরীক্ষার পর পৰীক্ষা, গবেষণার পর গবেষণা, ধ্যান ও চিন্তা—এই নিয়ে ছিলেন তিনি মগ্ন হয়ে, অর্থঙ্কচ্ছতার কথা মনে হ'লেও অপ্রীতিকর বলে সেটা চাইতেন তিনি চাপা দিতে । সুজাতা যখন তাকে তার অবস্থার কথা স্মরণ করিয়ে দিলে তখন তিনি শুধু বল্পেন—“তাই ত, কি করা যায় ?” সুজাতা লেগে গেল দীর্ঘদিনের সমস্ত হিসাবপত্র, সমস্ত কাগজপত্র দেখতে। অনেক পরিশ্রমের পর সে আবিষ্কার করল যে শুধু যে নিরর্থক অনেক ব্যয় হচ্ছে তা নয়, অনেকে অধ্যাপককে দু’হাতে ঠকিয়েছে এবং অনেক অর্থ আছে ঠগদের কবলে যাওয়ার পূর্ব্বদশায় । সে আরও দেখলে যে এ সমস্ত বিষয় নিয়ে অধ্যাপককে বিরক্ত করলে কোনও লাভ নেই । তিনি অনেক বিষয়ে অনেককে নানা উপায় বলে’ দিতে পারেন, কিন্তু নিজের বিষয়ে তিনি একেবারে নিরাশ্রয় ও নিঃসহায়, শিশুর চেয়েও যেন অসহায় । স্বজ্ঞাতা পড়ল চিস্তিত হয়ে । সে উপস্থিত হ’ল গিয়ে কানাইয়ের
