পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o যেমন খঞ্জ বাক্তিগণের জন্য যষ্টির প্রয়োজন, রুশ্নের জন্য ঔষধের প্রয়োজন, তেমনই যে সকল ব্যক্তির রোগপ্রবণতা বেশী অর্থাৎ যাহাদের দেহের শ্বেতকণিকার রোগ-প্রতিষেধক শক্তি কম, তাহদের জন্য “টিকা” সৃষ্টি হইয়াছে। বসন্তের টকা, প্লেগের টিকা, কলেরার টিকা ও আজকাল প্রতিनिब्रडरे डाकुौन् (Vaccine) या हैcबकुलन् (Injectin) চিকিৎসা বলিয়া যেগুলি শুনিতে পাই, সে গুলি কি ? এক কথায় বলিতে গেলে "টিক-চিকিৎসা” রোগ-প্রতিষেধকক্ষমতাবৃদ্ধিকারী চিকিৎসা । উহা কেমন করিয়া হয়, তাহা এই সুযোগে সংক্ষেপে বলিয়া লইব । • সাধারণতঃ সুস্থদেহ অশ্বের রক্ত হইতে “টিকার বীজ” প্রস্তুত হয়। একটি সুস্থ অশ্বের দেহে খুব সামান্য মাত্রায় মনে করুন, ডিফথেরিয়া ব্যাসিলাসের বিষ সুচন্দ্বারা বিদ্ধ করিয়া দেওয়া গেল। তাহার ফলে, ঘোড়ার সামান্য জর হইল ; সেই জর কমিতেই পূর্ব্বাপেক্ষা সামান্য বেশী মাত্রায় আর একটু বিষ দেওয়া গেল ; এইরূপে শেষকালে এত भांखांव्र विष cन अब्रा श्, षांशंत्र कारण प्रश्न cवांङ्गा भब्रिष्ठ পারে ; কিন্তু এই ঘোড়াটি সে বিষে মারা দূরে থাকুক, সামান্য মাত্র পীড়িত হয় । সেই ঘোড়া মরে না কেন ? তাহার কারণ, তাহার দেহের মধ্যে ক্রমশঃ অল্প অল্প করিয়া বিষ দেওয়ায়, সেই ঘোড়ার দেহস্থ শ্বেতকণিকাগুলি ক্রমশঃ এরূপ ক্ষমতা লাভ করে যে, দশ ঘোড়ার মারাত্মক বিষ দিলেও শ্বেতকণিকার শেষকালে সে বিষকেও হজম করিতে সমর্থ হয়। সেই ঘোড়ার রক্ত যদি ডিফ থিরিয়া রোগগ্রস্ত ব্যক্তির দেহে প্রবিষ্ট করান যায়, তবে সেই ব্যক্তি রোগমুক্ত, হয় । যাহার ডিফ থিরিয়া ব্যাধি হইয়াছে, তাহার দেহের শ্বেতকণিকার পরাস্ত হইয়াছে বলিয়াই সে ব্যক্তি পীড়িত হইতে পাইয়াছে। এক্ষণে, তাহার দেহে বাহির হইতে “বীজ” প্রবিষ্ট করাইলে, তাহার দেহস্থ শ্বেতকণিকারী সকলে বল প্রাপ্ত হয়। যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজয়োমুখ সেনানীমধ্যে নূতন সৈনিকদল প্রবিষ্ট হইলে যেমন জয়ের পুনরায় সম্ভাবনা হয়, সেই রোগীর সেই রকমে রোগ সারিবার উপায় হয়। ] পূর্বে বলিয়াছি, জীবাণুজ ব্যাধির আক্রমণ হইতে দেহকে शक कब्रिबांद्र स्छ डशवान् विदिक्ष बादश्। कनिभाएछन :- প্রথম, রক্তের শ্বেতকণিকার দ্বারা, দ্বিতীয় দেহের নবদ্বারের সাহায্যে । শ্বেতকণিকার কথা বলা হইয়াছে, এইবারে দেহের নবদ্বারপথে রোগজীবাণুপ্রবেশের অন্তরায় কি কি, তাহার আলোচনা করিব । নবহর । অনেকেই জানেন যে, মুখের ভিতরে ও পিছনের দিকে দুই পার্থে দুইটি “আলজিহ্বা” (?) বা টনসিল (Tonsils ) নামক গ্রন্থিদ্বয় ( Glands ) আছে। মুখে যে কোনও বিষ ৰা জীবাণু প্রবিষ্ট হইলে, ঐ টনসিলন্বয় সেই বিষ ও জীবাণুকে 'অনাথবন্ধু । ieqLSLALASLLALLLL ALLLLLLLALA LLL qLLL qSLLLMLMLMLMLq qq qLeLMMM Lq qSAA q AL ALALALSLALAiLAiieMLMLMLL LMSLLALAAT LAMALqLMqeLeL LALMeLSLALALALALLLL AA AALLeqMqLMMAqMLq A S ASLLS [ প্রথম বর্ষ, আষাঢ়, ১৩২৩ । ধ্বংস করিবার জন্য বিধিমতে প্রয়াস পায় ; তাহারই ফলে সেই টনসিলন্বয় স্ফীত হয়। এতদ্ব্যতীত মুখগহবর, যোনিপথ প্রভৃতি স্থলে তত্তৎস্থানীয় জীবাণুসকল সদাসর্ব্বদাই প্রহরীস্বরূপ বর্ত্তমান থাকে। এই সকল স্থানীয় জীবাণুগণ রোগোৎপাদনা করিতে পারে না, তাহারা প্রকৃতই গ্রতিহারী স্বরূপ থাকে এবং ঐ পথে রোগজীবাণুপ্রবেশের অন্তরায় হয়। নাসারন্ধদ্বয় সুন্ম লোমকণ্টকিতবিধায়ে সহজে কোনও ময়লা ধূলি ঐ পথে প্রবিষ্ট হইতে পারে না ; এতদব্যতীত নাসারন্ধ হইতে আরম্ভ করিয়া বক্ষোদেশের অভাস্তর পর্য্যন্ত এক প্রকারের অদৃশ্য সুন্ম লোমাকৃতি পদার্থ आदछ ; शांशएशद्ध डेटकथ, बकाडाखन श्रड दिखांडैौश् পদার্থকে বাহিরে নিষ্কাশিত করা। এ সকল ছাড়া, প্রত্যেক দেহদ্বারে এমন কৌশল করা আছে যে, উহাতে অতি সামান্য উত্তেজনায় প্রভূত পরিমাণে রসাম্রাব হইতে পারে। এই সকল হইতে বেশ বুঝা যায়, ভগবান এমন উপায় করিয়াছেন যে, সহজে কোনও বিজাতীয় পদার্থ দেহাভ্যন্তরে প্রবিষ্ট হইতে না পারে । তবে যক্ষমার এত বৃদ্ধি কেন ? যক্ষ্মারোগের কারণ আমরা অবগত আছি। ভগবান এ দেহকে যক্ষ্ম-জীবাণুর আক্রমণ হইতে রক্ষা করিবার বিধিমত ব্যবস্থা করিয়াছেন ; যক্ষ্মাজীবাণুগণের জীবনের লীলাখেলা আমরা সবই জানি, তবে কেন যক্ষ্মারোগ এত বেশী বাড়িতেছে ? এই প্রশ্নের উত্তর এক কথায় দেওয়া যায় না । যক্ষ্মার বৃদ্ধির প্রথম কারণ-দৈন্য। অর্থের অভাবেই লোকে আহার রীতিমন্ত করিতে পায় না ; অর্থের অভাবে । নিয়তই মানসিক দুশ্চিন্তা বর্ত্তমান থাকে ; অর্থের অভাবেই আর্দ্র, অন্ধকার, নিম্নভূমিতে একত্রে বহুলোকের বাস করিতে হয়, অর্থের অভাবেই যথারীতি শীতাতপ নিবারণ না । হওয়ায় সন্দি কাশির প্রাদুর্ভাব হয় এবং তাহা হইতেই যক্ষ্মার 25न श् । যক্ষ্মার বৃদ্ধির দ্বিতীয় কারণ-অজ্ঞতা । কত জনে যক্ষ্মার প্রকৃত কারণ জানেন ? কত জনে যেখানে সেখানে ; থুথু ফেলার বিষম ফল অবগত আছেন ? কত জনে যক্ষ্মা- , cब्राौव्र cनबा कब्रिबांद्र गमग्र थांौङि गांबक्षांन इन ? যক্ষ্মাবৃদ্ধির তৃতীয় কারণ-কার্য্যানুরোধ । কার্য্যানু- , রোধে লোককে বাধ্য হইয়া জনাকীর্ণ সহরে, হােটেলে, ” বাসাবাড়ীতে, মেস প্রভৃতি স্থানে বাস করিতে হয়; কার্য্যা- ? নুরোধে পাটকলে, লোহার কারখানায়, চুণের আড়তে, ঐ কাগজের কলে কায করিতে হয়; কার্য্যানুরোধে রাস্ত ? ঝাঁট দিতে হয়, রোগী পরিচর্য্যা করিতে হয়, ইত্যাদি। যক্ষ্মাবৃদ্ধির চতুর্থ কারণ-অঙ্গসৌষ্ঠবে অমনোযোগিতা। : বাল্যে যথাযোগ্য মুক্তবায়ুর অভাব, যৌবনে ব্যায়ামের অভাৰ DL DBDD BD BBS BD DBBBDBDSDD DDuBuBDB